অনলাইন ডেস্ক : শিলচর আরবান ব্লকের অধীন সব সরকারি প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (এলপি ও ইউ পি) বেসরকারি পাঠদান বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জেলার ডেপুটি ইন্সপেক্টর (ডিআই) অব স্কুলস কে আই হাজারী গত ১১ আগস্ট এই মর্মে নির্দেশ জারি করেছেন।
স্কুলগুলোর প্রধান শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে জারি করা নির্দেশে বলা হয়েছে রবিবার বা অন্য কোনও ছুটির দিন বা ছুটির পর স্কুল চত্বরে কোনও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্লাস চালানোর অনুমতি যেন না দেওয়া হয়। আগে কোনও স্কুলে এ ধরনের অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে। এই নির্দেশের পর কোনও প্রধান শিক্ষক স্কুলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্লাস চালানোর সুযোগ দিলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে এই নির্দেশের পর বিপাকে পড়ে গেছেন বিভিন্ন বেসরকারি সংগীত ও চারুকলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা। শিলচরে এধরনের বেশীরভাগ প্রতিষ্ঠানেরই ক্লাস চলে বিভিন্ন সরকারি স্কুলে ছুটির দিন বা ছুটির পর। তাদের প্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন অনেক শিক্ষকই। এতে মাঝ পথেই বন্ধ হয়ে পড়ছে শিক্ষার্থীদের সংগীত ও চারুকলা শিক্ষা।
এ নিয়ে ডিআই হাজারীকে জিজ্ঞেস করলে, তিনি জানান সরকারের সিদ্ধান্তক্রমে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দেওয়ায় তিনি এমন নির্দেশ জারি করেছেন। এতে তার করণীয় কিছু নেই। শিক্ষা বিভাগের অন্য এক সূত্র জানান, সরকারের এই সিদ্ধান্ত সমগ্র রাজ্যের জন্যই। পর্যায়ক্রমে গোটা রাজ্যেই বলবৎ হবে তা।
স্কুলগুলোর প্রধান শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে জারি করা নির্দেশে বলা হয়েছে রবিবার বা অন্য কোনও ছুটির দিন বা ছুটির পর স্কুল চত্বরে কোনও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্লাস চালানোর অনুমতি যেন না দেওয়া হয়। আগে কোনও স্কুলে এ ধরনের অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে। এই নির্দেশের পর কোনও প্রধান শিক্ষক স্কুলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্লাস চালানোর সুযোগ দিলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে এই নির্দেশের পর বিপাকে পড়ে গেছেন বিভিন্ন বেসরকারি সংগীত ও চারুকলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা। শিলচরে এধরনের বেশীরভাগ প্রতিষ্ঠানেরই ক্লাস চলে বিভিন্ন সরকারি স্কুলে ছুটির দিন বা ছুটির পর। তাদের প্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন অনেক শিক্ষকই। এতে মাঝ পথেই বন্ধ হয়ে পড়ছে শিক্ষার্থীদের সংগীত ও চারুকলা শিক্ষা।
এ নিয়ে ডিআই হাজারীকে জিজ্ঞেস করলে, তিনি জানান সরকারের সিদ্ধান্তক্রমে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দেওয়ায় তিনি এমন নির্দেশ জারি করেছেন। এতে তার করণীয় কিছু নেই। শিক্ষা বিভাগের অন্য এক সূত্র জানান, সরকারের এই সিদ্ধান্ত সমগ্র রাজ্যের জন্যই। পর্যায়ক্রমে গোটা রাজ্যেই বলবৎ হবে তা।