অনলাইন ডেস্ক : বিধায়কের এলাকা উন্নয়ন তহবিলের অর্থে স্কুল গৃহ নির্মাণকে ঘিরে বৃহস্পতিবার ছোট দুধপাতিল জিপির দুর্গা বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় ঘটে যায় মারপিট। এই ঘটনায় জড়িয়ে পড়েছে জিপির সভাপতি রঞ্জিত কুমার সরকারের নামও। ঘটনাকে ঘিরে এলাকা জুড়ে বর্তমানে বিরাজ করছে তীব্র উত্তেজনা।
জানা গেছে জিপির দক্ষিণ শিবনগর-খয়রাবাট এলপি স্কুলের গৃহ তৈরীর জন্য বিধায়ক মিসবাহুল ইসলাম লস্কর তার এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে অর্থ মঞ্জুর করেছেন। বিবাদের সূত্রপাত ঘটে এই স্কুল গৃহ তৈরিকে ঘিরেই। এলাকার বাসিন্দা রমাকান্ত বিশ্বাস সহ অন্যান্যরা জানিয়েছেন, বিধায়ক অর্থ বরাদ্দ করার পর কাজের জন্য স্থানীয় বাসিন্দা জিতেন রায়কে দেখভালের দায়িত্ব দেন। সঙ্গে গঠন করা হয় কমিটিও। কিন্তু জিপি সভাপতি রঞ্জিত কুমার সরকারের তা মনঃপুত হয়নি। তিনি তার
তত্ত্বাবধানে যাতে কাজ হয় এরজন্য সক্রিয় হয়ে উঠেন। তবে তার এই চেষ্টা ফলপ্রসূ না হওয়ায় দিন কয়েক আগে তিনি বাহুবল দেখিয়ে স্কুল চত্বরে পৃথকভাবে গৃহ তৈরীর কাজ শুরু করেন। এবং জিতেন রায় সহ কমিটির সদস্যদের তারা যে কাজ শুরু করেছেন তা বন্ধ করার জন্য হুমকি দিতে থাকেন। কিন্তু জিতেন রায়রা এতে রাজি হননি। এর জেরে বৃহস্পতিবার রাত সাতটা নাগাদ জিতেন ও তার এক সঙ্গী জ্ঞান বিশ্বাস স্কুটিতে চড়ে যাওয়ার সময় জিপি সভাপতি ও তার ছেলে সানি রায় এবং অন্যান্য সঙ্গীসাথীরা মিলে তাদের উপর আক্রমণ চালান। এতে জিতেন রায় ও জ্ঞান বিশ্বাস দুজনেই
আহত হন। মারপিট দেখে আশপাশের লোকেরা এগিয়ে এলে রঞ্জিত কুমার সরকাররা পালিয়ে যান।
রমাকান্ত বিশ্বাসরা জিপি সভাপতি রঞ্জিত সভাপতি রঞ্জিত কুমার সরকারের বিরুদ্ধে আরও বহু অভিযোগ উত্থাপন করে বলেন, তিনি এলাকায় মাফিয়া রাজ কায়েম করে রেখেছেন। সুযোগ পেলেই যার তার জমি জবরদখল জবরদখল, জিপির কাজকর্মের নামে হরিরলুট চালানো, এসব তার কাছে অতি সাধারণ ব্যাপার। কেউ প্রতিবাদ করলেই তার বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেওয়া হয় গুন্ডাবাহিনী। জিপি সভাপতির এসব কাজকর্মে ধর পদবীর এক পাটোয়ারী এবং শিলচর শহরের বাসিন্দা ঘোষ পদবীর অন্য এক ব্যক্তি সহযোগ করে থাকেন বলেও অভিযোগ করেন রমাকান্তবাবুরা।
এদিকে অভিযোগ নিয়ে সভাপতির রঞ্জিত কুমার সরকারের দাবি, তারা মোটেই মারপিট করেননি। বাস্তবে মারপিট করেছেন অপরপক্ষের
জিতেন রায়রা। তার বয়ান অনুযায়ী, তিনি মোটেই পৃথকভাবে স্কুল গৃহ তৈরি করছেন না। তবে এদিন সকালে তিনি একবার স্কুলে গিয়েছিলেন। তখন স্কুল গৃহ তৈরি নিয়ে কথাবার্তার মাঝে তার সঙ্গে জিতেন রায়ের কিছুটা উচ্চ বাচ্য হয়। এর জেরে সন্ধ্যার পর জীতেন সহ তার সঙ্গী রনি রায়, রতন রায়, নৃপেন্দ্র রায় এবং দিলীপ সরকাররা দলবদ্ধ হয়ে গালিগালাজ শুরু করেন। তার (রঞ্জিত সরকারের) ছেলে সানি রায় এবং তাদের ঘনিষ্ঠ কয়েকজনকে গালিগালাজ করে মারপিটও করা হয়। মার খেয়ে তাদের পক্ষের কয়েকজন আহত হয়েছেন।
আর তার বিরুদ্ধে জমি দবার দখল এবং মাফিয়া রাজ চালানোর যে অভিযোগ উঠেছে তাও খণ্ডন করে রঞ্জিত বলেন তিনি এসবে জড়িত থাকলে আইন অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতো। আসলে প্রতি হিংসা মেটাতে এভাবে মিথ্যা অভিযোগ আনা হচ্ছে তার বিরুদ্ধে ।
পুলিশ অবশ্য এই মুহূর্তে ঘটনা নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলতে রাজি নয়। পুলিশের এক সূত্র জানান, উভয়পক্ষ নিজেদের মতো করে রিপোর্ট করেছেন। বর্তমানে ব্যাপারটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
জানা গেছে জিপির দক্ষিণ শিবনগর-খয়রাবাট এলপি স্কুলের গৃহ তৈরীর জন্য বিধায়ক মিসবাহুল ইসলাম লস্কর তার এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে অর্থ মঞ্জুর করেছেন। বিবাদের সূত্রপাত ঘটে এই স্কুল গৃহ তৈরিকে ঘিরেই। এলাকার বাসিন্দা রমাকান্ত বিশ্বাস সহ অন্যান্যরা জানিয়েছেন, বিধায়ক অর্থ বরাদ্দ করার পর কাজের জন্য স্থানীয় বাসিন্দা জিতেন রায়কে দেখভালের দায়িত্ব দেন। সঙ্গে গঠন করা হয় কমিটিও। কিন্তু জিপি সভাপতি রঞ্জিত কুমার সরকারের তা মনঃপুত হয়নি। তিনি তার
তত্ত্বাবধানে যাতে কাজ হয় এরজন্য সক্রিয় হয়ে উঠেন। তবে তার এই চেষ্টা ফলপ্রসূ না হওয়ায় দিন কয়েক আগে তিনি বাহুবল দেখিয়ে স্কুল চত্বরে পৃথকভাবে গৃহ তৈরীর কাজ শুরু করেন। এবং জিতেন রায় সহ কমিটির সদস্যদের তারা যে কাজ শুরু করেছেন তা বন্ধ করার জন্য হুমকি দিতে থাকেন। কিন্তু জিতেন রায়রা এতে রাজি হননি। এর জেরে বৃহস্পতিবার রাত সাতটা নাগাদ জিতেন ও তার এক সঙ্গী জ্ঞান বিশ্বাস স্কুটিতে চড়ে যাওয়ার সময় জিপি সভাপতি ও তার ছেলে সানি রায় এবং অন্যান্য সঙ্গীসাথীরা মিলে তাদের উপর আক্রমণ চালান। এতে জিতেন রায় ও জ্ঞান বিশ্বাস দুজনেই
আহত হন। মারপিট দেখে আশপাশের লোকেরা এগিয়ে এলে রঞ্জিত কুমার সরকাররা পালিয়ে যান।
রমাকান্ত বিশ্বাসরা জিপি সভাপতি রঞ্জিত সভাপতি রঞ্জিত কুমার সরকারের বিরুদ্ধে আরও বহু অভিযোগ উত্থাপন করে বলেন, তিনি এলাকায় মাফিয়া রাজ কায়েম করে রেখেছেন। সুযোগ পেলেই যার তার জমি জবরদখল জবরদখল, জিপির কাজকর্মের নামে হরিরলুট চালানো, এসব তার কাছে অতি সাধারণ ব্যাপার। কেউ প্রতিবাদ করলেই তার বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেওয়া হয় গুন্ডাবাহিনী। জিপি সভাপতির এসব কাজকর্মে ধর পদবীর এক পাটোয়ারী এবং শিলচর শহরের বাসিন্দা ঘোষ পদবীর অন্য এক ব্যক্তি সহযোগ করে থাকেন বলেও অভিযোগ করেন রমাকান্তবাবুরা।
এদিকে অভিযোগ নিয়ে সভাপতির রঞ্জিত কুমার সরকারের দাবি, তারা মোটেই মারপিট করেননি। বাস্তবে মারপিট করেছেন অপরপক্ষের
জিতেন রায়রা। তার বয়ান অনুযায়ী, তিনি মোটেই পৃথকভাবে স্কুল গৃহ তৈরি করছেন না। তবে এদিন সকালে তিনি একবার স্কুলে গিয়েছিলেন। তখন স্কুল গৃহ তৈরি নিয়ে কথাবার্তার মাঝে তার সঙ্গে জিতেন রায়ের কিছুটা উচ্চ বাচ্য হয়। এর জেরে সন্ধ্যার পর জীতেন সহ তার সঙ্গী রনি রায়, রতন রায়, নৃপেন্দ্র রায় এবং দিলীপ সরকাররা দলবদ্ধ হয়ে গালিগালাজ শুরু করেন। তার (রঞ্জিত সরকারের) ছেলে সানি রায় এবং তাদের ঘনিষ্ঠ কয়েকজনকে গালিগালাজ করে মারপিটও করা হয়। মার খেয়ে তাদের পক্ষের কয়েকজন আহত হয়েছেন।
আর তার বিরুদ্ধে জমি দবার দখল এবং মাফিয়া রাজ চালানোর যে অভিযোগ উঠেছে তাও খণ্ডন করে রঞ্জিত বলেন তিনি এসবে জড়িত থাকলে আইন অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতো। আসলে প্রতি হিংসা মেটাতে এভাবে মিথ্যা অভিযোগ আনা হচ্ছে তার বিরুদ্ধে ।
পুলিশ অবশ্য এই মুহূর্তে ঘটনা নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলতে রাজি নয়। পুলিশের এক সূত্র জানান, উভয়পক্ষ নিজেদের মতো করে রিপোর্ট করেছেন। বর্তমানে ব্যাপারটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।