অনলাইন ডেস্ক : নানা বিবাদে জর্জরিত শিলচর কলেজিয়েট স্কুলে এবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠল আরও এক সমস্যা। মোটা অংকের বিল বকেয়া থাকায় সোমবার এপিডিসিএল- এর পক্ষ থেকে কেটে দেওয়া হয়েছে স্কুলের বিদ্যুৎ সংযোগ। গ্রীষ্মের ছুটি শেষে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে স্কুল খোলার কথা ছিল। যদিও বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেওয়ার দরুন ক্লাস বাতিলের কথা ঘোষণা করেছেন প্রধান শিক্ষিকা শাশ্বতী রায়।
প্রধান শিক্ষিকা এ নিয়ে সোমবার এক নোটিশ ইস্যু করেছেন। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, আদালতে মামলার দরুন বিদ্যুতের বিল মেটানো যায়নি। এই অবস্থায় এপিডিসিএল লাইন কেটে দিয়েছে। নোটিশে তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, প্রচন্ড গরমের মধ্যে পানীয় জল ও বৈদ্যুতিক পাখা ছাড়া পড়ুয়াদের পক্ষে ক্লাস করাটা মুশকিল হয়ে পড়বে। তাই বাধ্য হয়েই ক্লাস বাতিলের সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তা বহাল থাকবে।
স্কুলের এক সূত্রে জানা গেছে, গত অক্টোবর মাস থেকে বিদ্যুতের বিল বকেয়া রয়েছে। বকেয়ার পরিমাণ এক লক্ষ তিন হাজার টাকা। মামলার দরুণ বর্তমানে যারা স্কুল চালাচ্ছেন তাদের পক্ষে একাউন্ট থেকে টাকা উঠিয়ে বিল মেটানো সম্ভব হচ্ছে না। তাই বকেয়া হয়ে গেছে এই বিশাল অংকের টাকা।
প্রধান শিক্ষিকা এ নিয়ে সোমবার এক নোটিশ ইস্যু করেছেন। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, আদালতে মামলার দরুন বিদ্যুতের বিল মেটানো যায়নি। এই অবস্থায় এপিডিসিএল লাইন কেটে দিয়েছে। নোটিশে তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, প্রচন্ড গরমের মধ্যে পানীয় জল ও বৈদ্যুতিক পাখা ছাড়া পড়ুয়াদের পক্ষে ক্লাস করাটা মুশকিল হয়ে পড়বে। তাই বাধ্য হয়েই ক্লাস বাতিলের সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তা বহাল থাকবে।
স্কুলের এক সূত্রে জানা গেছে, গত অক্টোবর মাস থেকে বিদ্যুতের বিল বকেয়া রয়েছে। বকেয়ার পরিমাণ এক লক্ষ তিন হাজার টাকা। মামলার দরুণ বর্তমানে যারা স্কুল চালাচ্ছেন তাদের পক্ষে একাউন্ট থেকে টাকা উঠিয়ে বিল মেটানো সম্ভব হচ্ছে না। তাই বকেয়া হয়ে গেছে এই বিশাল অংকের টাকা।
স্কুলের এই পরিস্থিতির মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা হয়েছে প্রাক্তনী সংস্থার পক্ষ থেকে। প্রাক্তনী সংস্থার সহ-সভাপতি সঞ্জীব রায় জানান, আর তাদের পক্ষে এসব চেয়ে বসে থাকা সম্ভব নয়। সমস্যার সমাধান করে স্কুলে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনতে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকেই সক্রিয় হবেন তারা।
প্রসঙ্গত স্কুলে বিবাদের সৃষ্টি হলে গত বছর নভেম্বর মাসে জেলাশাসক পরিচালন কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট হিমশ্রী ডেকার নেতৃত্বে এক নতুন কমিটি গঠন করে দেন। এই কমিটির কার্যকালে প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা ত্রিবর্ণা দাসকে সরিয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয় শাশ্বতী রায়কে। এ নিয়ে ভেঙ্গে দেওয়া পরিচালন কমিটির সভাপতি রাজিব কুমার দত্ত গৌহাটি হাইকোর্টে মামলা করেন। এরপর হাইকোর্ট গত ৩১ মার্চ এক নির্দেশে জেলাশাসকের গৃহীত সিদ্ধান্ত নিষ্ক্রিয় করে দেয়।
রাজীব কুমার দত্ত দাবি করেছেন, হাইকোর্টের নির্দেশের ভিত্তিতে তাদের পুনরায় দায়িত্ব সমঝে দেওয়ার কথা। এবং জেলা শাসকের গঠিত কমিটির নিযুক্ত প্রধান শিক্ষিকা স্বাস্বতী রায়ের পদ থেকে সরে যাওয়ার কথা। কিন্তু সাস্বতী রায় এখনও পদে বহাল রয়ে গেছেন যথারীতি। তাই এবার তিনি তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে মামলা করেছেন। এর আগে একই ধরনের মামলা করেছিলেন জেলাশাসকের বিরুদ্ধেও।
প্রসঙ্গত স্কুলে বিবাদের সৃষ্টি হলে গত বছর নভেম্বর মাসে জেলাশাসক পরিচালন কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট হিমশ্রী ডেকার নেতৃত্বে এক নতুন কমিটি গঠন করে দেন। এই কমিটির কার্যকালে প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা ত্রিবর্ণা দাসকে সরিয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয় শাশ্বতী রায়কে। এ নিয়ে ভেঙ্গে দেওয়া পরিচালন কমিটির সভাপতি রাজিব কুমার দত্ত গৌহাটি হাইকোর্টে মামলা করেন। এরপর হাইকোর্ট গত ৩১ মার্চ এক নির্দেশে জেলাশাসকের গৃহীত সিদ্ধান্ত নিষ্ক্রিয় করে দেয়।
রাজীব কুমার দত্ত দাবি করেছেন, হাইকোর্টের নির্দেশের ভিত্তিতে তাদের পুনরায় দায়িত্ব সমঝে দেওয়ার কথা। এবং জেলা শাসকের গঠিত কমিটির নিযুক্ত প্রধান শিক্ষিকা স্বাস্বতী রায়ের পদ থেকে সরে যাওয়ার কথা। কিন্তু সাস্বতী রায় এখনও পদে বহাল রয়ে গেছেন যথারীতি। তাই এবার তিনি তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে মামলা করেছেন। এর আগে একই ধরনের মামলা করেছিলেন জেলাশাসকের বিরুদ্ধেও।