অনলাইন ডেস্ক : কাছাড়ে বৃহন্নলাদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ অব্যাহত রয়েছে। এবার এই বিবাদের জেরে গ্রেফতার করা হল শাহিন কিন্নর (৩২) নামে এক বৃহন্নলাকে।
জানা গেছে, অন্য এক বৃহন্নলাকে অপহরণের পর বিবস্ত্র করে মারধরের পাশাপাশি নগদ অর্থ এবং মোবাইল সহ অন্যান্য সামগ্রী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে শাহীনকে।
জানা গেছে শাহীন শিলচরেরই রংপুর অআঙ্গার জুর এলাকায় বসবাসকারী নন্দিনী সাহা নামে এক বৃহন্নলার দলের সদস্য। আর অভিযোগ উত্থাপনকারী বৃহন্নলা নন্দিনীর প্রতিপক্ষ অঞ্জনা সরকারের নেতৃত্বাধীন গুষ্টির সদস্য। অঞ্জনাদের গুষ্টির সদস্যরা রয়েছেন শহরের চাঁদমারি রোড ও ইটখোলা এলাকায়। অঞ্জনা সরকারের গুষ্টির ওই বৃহন্নলার পক্ষ থেকে দিন কয়েক আগে শাহীনকে অভিযুক্ত করে থানায় দায়ের করা হয় যায় এজাহার। এতে অভিযোগ করা হয় গত ৩১ মার্চ শাহীন ও তার দলবল শিলচর রেলস্টেশন এলাকা থেকে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় ডলু বাগান এলাকায়। সেখানে মারধরের পর বিবস্ত্র করে ফেলে এবং তার কাছে থাকা নগদ ২০ হাজার টাকা,মোবাইল ও অন্যান্য সামগ্রী ছিনিয়ে নেয়। শাহীনরা এতেই নিরস্ত না থেকে বিবস্ত্র অবস্থায় তার ভিডিও রেকর্ডিংও করে। এসবের মাঝে তিনি বিপদ বুঝে চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকেরা এগিয়ে এসে তাকে রক্ষা করেন।
অঞ্জনা গোষ্ঠীর ওই বৃহন্নলার এজাহারের ভিত্তিতে মামলা নথিভুক্তির পর তদন্ত চালিয়ে পুলিশ বুধবার গ্রেফতার করে শাহীনকে। গ্রেফতারের পর বৃহস্পতিবার তাকে আদালতে পেশ করা হয়। আদালতের নির্দেশে শাহীনকে প্রেরণ করা হয়েছে হাজতে।
প্রসঙ্গত এলাকা দখলকে ঘিরে শিলচর সহ গোটা কাছাড় জেলা জুড়ে নন্দিনী সাহা ও অঞ্জনা সরকারের নেতৃত্বাধীন গুষ্টির মধ্যে বিবাদ চলে আসছে বেশ কিছুদিন ধরে। বিশেষত রেল স্টেশন এলাকায় বা ট্রেনে কারা অর্থ আদায় করবে এ নিয়ে দুই গুষ্টির বিবাদ অনেক দিনের। দু’বছর আগে দুই গুষ্টির বিবাদ চরমে পৌঁছালে উভয় গোষ্ঠীই বাইরে থেকে নিয়ে আসে তাদের প্রচুর সঙ্গী সাথীকে। দুই গুষ্টির কয়েকশত হিজড়ার উপস্থিতিতে শহর জুড়ে সৃষ্টি হয় আতঙ্কের। পরবর্তীতে অবশ্যই বাইরে থেকে আসা দুই গুষ্টির সদস্যরাই ফিরে যান। এতে ফিরে আসে স্বাভাবিক অবস্থা। এবার দুই গুষ্টি যেভাবে বিবাদে জড়িয়ে পড়েছে এতে ফের আগের মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
অঞ্জনা সরকার অভিযোগ করেছেন বুধবার শাহিন গ্রেফতার হওয়ার পর নন্দিনী সাহা গোষ্ঠী থেকে ফের বাইরে থেকে সঙ্গী সাথীদের এনে তাকে গুলি করে মারার হুমকি দেওয়া হয়েছে। যদিও নন্দিনী সাহা গোষ্ঠীর এক সদস্য বলেন, এসব অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। তাদের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করা হচ্ছে।
পুলিশের এক সূত্র অবশ্য জানান, বর্তমানে দুই গুষ্টির মধ্যে বিভাগ যেভাবে ক্রমেই বেড়ে চলেছে এতে বিগত দিনের অভিজ্ঞতার কথা মাথায় রেখে সেদিকে কড়া নজর রাখা হচ্ছে।
জানা গেছে, অন্য এক বৃহন্নলাকে অপহরণের পর বিবস্ত্র করে মারধরের পাশাপাশি নগদ অর্থ এবং মোবাইল সহ অন্যান্য সামগ্রী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে শাহীনকে।
জানা গেছে শাহীন শিলচরেরই রংপুর অআঙ্গার জুর এলাকায় বসবাসকারী নন্দিনী সাহা নামে এক বৃহন্নলার দলের সদস্য। আর অভিযোগ উত্থাপনকারী বৃহন্নলা নন্দিনীর প্রতিপক্ষ অঞ্জনা সরকারের নেতৃত্বাধীন গুষ্টির সদস্য। অঞ্জনাদের গুষ্টির সদস্যরা রয়েছেন শহরের চাঁদমারি রোড ও ইটখোলা এলাকায়। অঞ্জনা সরকারের গুষ্টির ওই বৃহন্নলার পক্ষ থেকে দিন কয়েক আগে শাহীনকে অভিযুক্ত করে থানায় দায়ের করা হয় যায় এজাহার। এতে অভিযোগ করা হয় গত ৩১ মার্চ শাহীন ও তার দলবল শিলচর রেলস্টেশন এলাকা থেকে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় ডলু বাগান এলাকায়। সেখানে মারধরের পর বিবস্ত্র করে ফেলে এবং তার কাছে থাকা নগদ ২০ হাজার টাকা,মোবাইল ও অন্যান্য সামগ্রী ছিনিয়ে নেয়। শাহীনরা এতেই নিরস্ত না থেকে বিবস্ত্র অবস্থায় তার ভিডিও রেকর্ডিংও করে। এসবের মাঝে তিনি বিপদ বুঝে চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকেরা এগিয়ে এসে তাকে রক্ষা করেন।
অঞ্জনা গোষ্ঠীর ওই বৃহন্নলার এজাহারের ভিত্তিতে মামলা নথিভুক্তির পর তদন্ত চালিয়ে পুলিশ বুধবার গ্রেফতার করে শাহীনকে। গ্রেফতারের পর বৃহস্পতিবার তাকে আদালতে পেশ করা হয়। আদালতের নির্দেশে শাহীনকে প্রেরণ করা হয়েছে হাজতে।
প্রসঙ্গত এলাকা দখলকে ঘিরে শিলচর সহ গোটা কাছাড় জেলা জুড়ে নন্দিনী সাহা ও অঞ্জনা সরকারের নেতৃত্বাধীন গুষ্টির মধ্যে বিবাদ চলে আসছে বেশ কিছুদিন ধরে। বিশেষত রেল স্টেশন এলাকায় বা ট্রেনে কারা অর্থ আদায় করবে এ নিয়ে দুই গুষ্টির বিবাদ অনেক দিনের। দু’বছর আগে দুই গুষ্টির বিবাদ চরমে পৌঁছালে উভয় গোষ্ঠীই বাইরে থেকে নিয়ে আসে তাদের প্রচুর সঙ্গী সাথীকে। দুই গুষ্টির কয়েকশত হিজড়ার উপস্থিতিতে শহর জুড়ে সৃষ্টি হয় আতঙ্কের। পরবর্তীতে অবশ্যই বাইরে থেকে আসা দুই গুষ্টির সদস্যরাই ফিরে যান। এতে ফিরে আসে স্বাভাবিক অবস্থা। এবার দুই গুষ্টি যেভাবে বিবাদে জড়িয়ে পড়েছে এতে ফের আগের মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
অঞ্জনা সরকার অভিযোগ করেছেন বুধবার শাহিন গ্রেফতার হওয়ার পর নন্দিনী সাহা গোষ্ঠী থেকে ফের বাইরে থেকে সঙ্গী সাথীদের এনে তাকে গুলি করে মারার হুমকি দেওয়া হয়েছে। যদিও নন্দিনী সাহা গোষ্ঠীর এক সদস্য বলেন, এসব অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। তাদের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করা হচ্ছে।
পুলিশের এক সূত্র অবশ্য জানান, বর্তমানে দুই গুষ্টির মধ্যে বিভাগ যেভাবে ক্রমেই বেড়ে চলেছে এতে বিগত দিনের অভিজ্ঞতার কথা মাথায় রেখে সেদিকে কড়া নজর রাখা হচ্ছে।