অনলাইন ডেস্ক : কাছাড় জেলা জুড়ে সক্রিয় এক গরু চোরচক্রের সন্ধান পেল পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে এই চোরচক্রের চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সঙ্গে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ছয়টি গরু ও চুরিতে ব্যবহৃত একটি ম্যাজিক গাড়ি।
জানা গেছে, গোপন সূত্রের খবরের ভিত্তিতে রাঙ্গিরখাড়ি পুলিশৎ ফাড়ির ইনচার্জ মনোজ পাঠক বৃহস্পতিবার রাতে বাহিনী নিয়ে দক্ষিণ কৃষ্ণপুর, সোনাবাড়িঘাট, পেশকারজাঙ্গাল এসব এলাকায় অভিযান চালিয়ে গরুগুলি উদ্ধারের পাশাপাশি চারজনকে গ্রেফতার করেন। ধৃত চারজন হল মেহেরপুর সিডি হোমের বিজয় দাস (২৩), নিউ ভকতপুরের গোপাল দাস (৪৫), সোনাই ডুংরিপারের বাহার উদ্দিন লস্কর (৩০) ও নাজির হোসেন লস্কর (২৮)।
পুলিশের এক সূত্র জানান, প্রথম দক্ষিণ কৃষ্ণপুরে অভিযান চালিয়ে একজনকে পাকড়াও করার পাশাপাশি উদ্ধার করা হয় একটি গরু। এরপর পর্যায়ক্রমে অন্যান্য স্থান থেকে আরও পাঁচটি গরু উদ্ধারের সঙ্গে সঙ্গে পাকড়াও করা হয় অন্য তিনজনকে। সোনাবাড়িঘাটে বাজেয়াপ্ত করা হয় ম্যাজিক গাড়ি। ওই গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল চুরি করা একটি গরু। সূত্রটি আরও জানান, ধৃত চারজন একই গরু চোর চক্রের সঙ্গে জড়িত। এদের চক্রে রয়েছে আরও কয়েকজন। এরা গোটা জেলা জুড়ে গরু চুরি করে থাকে। অনুমান করা হচ্ছে চুরির পর গরুগুলির মাংস বিক্রি করাই এদের কাজ। খুব সম্ভবত ঈদে মাংস বিক্রির জন্য বৃহস্পতিবার রাতে এরা চুরি করেছিল গরুগুলি।
ধৃত চারজনকে শুক্রবার আদালতে পেশ করা হয়। আদালতের অনুমতিতে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে তিন দিনের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে পুলিশ হেফাজতে।
জানা গেছে, গোপন সূত্রের খবরের ভিত্তিতে রাঙ্গিরখাড়ি পুলিশৎ ফাড়ির ইনচার্জ মনোজ পাঠক বৃহস্পতিবার রাতে বাহিনী নিয়ে দক্ষিণ কৃষ্ণপুর, সোনাবাড়িঘাট, পেশকারজাঙ্গাল এসব এলাকায় অভিযান চালিয়ে গরুগুলি উদ্ধারের পাশাপাশি চারজনকে গ্রেফতার করেন। ধৃত চারজন হল মেহেরপুর সিডি হোমের বিজয় দাস (২৩), নিউ ভকতপুরের গোপাল দাস (৪৫), সোনাই ডুংরিপারের বাহার উদ্দিন লস্কর (৩০) ও নাজির হোসেন লস্কর (২৮)।
পুলিশের এক সূত্র জানান, প্রথম দক্ষিণ কৃষ্ণপুরে অভিযান চালিয়ে একজনকে পাকড়াও করার পাশাপাশি উদ্ধার করা হয় একটি গরু। এরপর পর্যায়ক্রমে অন্যান্য স্থান থেকে আরও পাঁচটি গরু উদ্ধারের সঙ্গে সঙ্গে পাকড়াও করা হয় অন্য তিনজনকে। সোনাবাড়িঘাটে বাজেয়াপ্ত করা হয় ম্যাজিক গাড়ি। ওই গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল চুরি করা একটি গরু। সূত্রটি আরও জানান, ধৃত চারজন একই গরু চোর চক্রের সঙ্গে জড়িত। এদের চক্রে রয়েছে আরও কয়েকজন। এরা গোটা জেলা জুড়ে গরু চুরি করে থাকে। অনুমান করা হচ্ছে চুরির পর গরুগুলির মাংস বিক্রি করাই এদের কাজ। খুব সম্ভবত ঈদে মাংস বিক্রির জন্য বৃহস্পতিবার রাতে এরা চুরি করেছিল গরুগুলি।
ধৃত চারজনকে শুক্রবার আদালতে পেশ করা হয়। আদালতের অনুমতিতে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে তিন দিনের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে পুলিশ হেফাজতে।