অনলাইন ডেস্ক : শিলচর সেন্ট্রাল জেল থেকে দুই বন্দি হিফজুর রহমান ও দীপ নুনিয়ার পলায়নের পর রবিবার ব্যাপারটা খতিয়ে দেখলেন কারা বিভাগের ডিআইজি প্রদীপ ব্রহ্ম।
গুয়াহাটি থেকে আসা ডিআইজি ব্রহ্ম এদিন জেলে গিয়ে হিফজুররা যে ১০ নম্বর ওয়ার্ড থেকে পালিয়েছে সেই ওয়ার্ডের চালচিত্র খতিয়ে দেখার পাশাপাশি কথাবার্তা বলেন জেলের কর্মী আধিকারিকদের সঙ্গে। এছাড়া হিফজুররা পলায়নের সময় অন্যান্য যেসব বন্দী ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ছিল তাদের সঙ্গেও কথাবার্তা বলেন বলে জানা গেছে।
প্রদীপ ব্রহ্ম মূলত কারা বিভাগের গুয়াহাটি রেঞ্জের ডিআইজি, সঙ্গে তিনি বরাক উপত্যকারও দায়িত্বে রয়েছেন। তবে এদিন তার জেলে যাওয়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল কিছুটা ভিন্ন। বরাক উপত্যকার জেলগুলোর চালচিত্র খতিয়ে দেখতে এসেছেন রাজ্য আইনি সহায়তা কর্তৃপক্ষের সদস্য সচিব রত্নদীপ ভট্টাচার্য। তার সঙ্গে কারা বিভাগের তরফে এসেছেন প্রদীপ ব্রহ্ম সহ যোরহাট রেঞ্জের দায়িত্বে থাকা ডিআইজি ভূপেন দাস। গতকাল শনিবার সদস্য সচিব রত্নদীপ ভট্টাচার্য করিমগঞ্জ ও হাইলাকান্দি জেল পরিদর্শন করে বন্দিদের সুবিধা সহ আনুষাঙ্গিক অন্যান্য দিক খতিয়ে দেখেন। এরপর রবিবার শিলচর সেন্ট্রাল জেলে গিয়েও একই ভূমিকা পালন করেন। তার সঙ্গে যান প্রদীপ ব্রহ্ম ও ভূপেন দাস। জানা গেছে,সদস্য সচিব ভট্টাচার্য বন্দিদের সঙ্গে কথা বলে জেলে তারা নির্ধারিত সব সুবিধা সহ আইনি সহায়তা পাচ্ছেন কিনা তা খতিয়ে দেখেন। পরীক্ষা করে দেখেন বন্দিদের মধ্যে সরবরাহকৃত খাবারও।
এই পর্বের পর ব্রহ্ম যেহেতু বরাক উপত্যকার জেলগুলোরও দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিআইজি, তাই তিনি পৃথকভাবে হিফজুর এবং দীপের পলায়ন কাণ্ড নিয়েও খোঁজখবর নেন।
প্রসঙ্গত এর আগে গত ১৭ মে কারাবিভাগের আইজি পূবালী গোহাই গোয়াহাটি থেকে শিলচরে এসে দুই বন্দির পলায়ণকাণ্ডকে ঘিরে বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখেন।
গুয়াহাটি থেকে আসা ডিআইজি ব্রহ্ম এদিন জেলে গিয়ে হিফজুররা যে ১০ নম্বর ওয়ার্ড থেকে পালিয়েছে সেই ওয়ার্ডের চালচিত্র খতিয়ে দেখার পাশাপাশি কথাবার্তা বলেন জেলের কর্মী আধিকারিকদের সঙ্গে। এছাড়া হিফজুররা পলায়নের সময় অন্যান্য যেসব বন্দী ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ছিল তাদের সঙ্গেও কথাবার্তা বলেন বলে জানা গেছে।
প্রদীপ ব্রহ্ম মূলত কারা বিভাগের গুয়াহাটি রেঞ্জের ডিআইজি, সঙ্গে তিনি বরাক উপত্যকারও দায়িত্বে রয়েছেন। তবে এদিন তার জেলে যাওয়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল কিছুটা ভিন্ন। বরাক উপত্যকার জেলগুলোর চালচিত্র খতিয়ে দেখতে এসেছেন রাজ্য আইনি সহায়তা কর্তৃপক্ষের সদস্য সচিব রত্নদীপ ভট্টাচার্য। তার সঙ্গে কারা বিভাগের তরফে এসেছেন প্রদীপ ব্রহ্ম সহ যোরহাট রেঞ্জের দায়িত্বে থাকা ডিআইজি ভূপেন দাস। গতকাল শনিবার সদস্য সচিব রত্নদীপ ভট্টাচার্য করিমগঞ্জ ও হাইলাকান্দি জেল পরিদর্শন করে বন্দিদের সুবিধা সহ আনুষাঙ্গিক অন্যান্য দিক খতিয়ে দেখেন। এরপর রবিবার শিলচর সেন্ট্রাল জেলে গিয়েও একই ভূমিকা পালন করেন। তার সঙ্গে যান প্রদীপ ব্রহ্ম ও ভূপেন দাস। জানা গেছে,সদস্য সচিব ভট্টাচার্য বন্দিদের সঙ্গে কথা বলে জেলে তারা নির্ধারিত সব সুবিধা সহ আইনি সহায়তা পাচ্ছেন কিনা তা খতিয়ে দেখেন। পরীক্ষা করে দেখেন বন্দিদের মধ্যে সরবরাহকৃত খাবারও।
এই পর্বের পর ব্রহ্ম যেহেতু বরাক উপত্যকার জেলগুলোরও দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিআইজি, তাই তিনি পৃথকভাবে হিফজুর এবং দীপের পলায়ন কাণ্ড নিয়েও খোঁজখবর নেন।
প্রসঙ্গত এর আগে গত ১৭ মে কারাবিভাগের আইজি পূবালী গোহাই গোয়াহাটি থেকে শিলচরে এসে দুই বন্দির পলায়ণকাণ্ডকে ঘিরে বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখেন।