• অসম
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলো
  • সাহিত্য
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
  • অসম
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলো
  • সাহিত্য
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
Home অসম বরাক উপত্যকা

নদীর ভাঙন প্রতিরোধের কাজে অনিয়মের অভিযোগ

samayikprasanga by samayikprasanga
February 2, 2023
in বরাক উপত্যকা
0
নদীর ভাঙন প্রতিরোধের  কাজে অনিয়মের অভিযোগ

You might also like

জেউতি কলিতাকে অপসারণের দাবি ভক্তদের

পেহেলগাম নিয়ে পোস্ট, শিলচরে লেখিকাকে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদ

বিশ্ববিদ্যালয় যৌনকাণ্ড,গা ঢাকা দিলেন অভিযুক্ত অধ্যাপক, ছুটিতে যাবার নির্দেশ কর্তৃপক্ষের

অনলাইন ডেস্ক : সিংলা নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধের নামে রাতাবাড়ি কেন্দ্রের চামটিলা, অলিভিয়াছড়া ও নিভিয়া বাজারে জল সম্পদ বিভাগের বরাদ্দ কয়েক কোটি টাকার প্রকল্পে অবাধ দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বছর বছর ধরে খরস্রোতা সিংলা নদীর তীব্র প্রবাহে বাস্তুহারা হয়ে আসছেন নিভিয়া বাজার, অলিভিয়াছড়া, ফানাইরবন্দ, চামটিলা এলাকার মানুষ। তার মধ্যে নদীতীরে অবস্থিত নিভিয়া বাজারের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়। ৮০ দশকে তৎকালীন মন্ত্রী লীলাময় দাসের প্রচেষ্টায় নিভিয়া বাজার কে ভাঙ্গন হতে রক্ষা করতে সিংলা নদীর তীরে পাথর বসানো হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছর পর সেই পাথরের ও অধিকাংশ নদীর গহ্বরে তলিয়ে যায়। এতে নদীতীরে বাঁশ ও অন্যান্য গাছপালা লাগিয়ে নিজের ভিটেমাটির রক্ষা করার প্রয়াস চালাচ্ছিলেন স্থানীয়রা। ফলে নিভিয়া বাজার সহ সিংলা নদীর তীরবর্তী এলাকাগুলো কে নদীর করাল গ্রাস হতে রক্ষা করার জন্য সময়ে সময়ে দাবি তুলে আসছিলেন ভুক্তভোগী মানুষ। আর এতে সাড়া দিয়ে কেন্দ্রের বর্তমান বিধায়ক বিজয় মালাকারের তৎপরতায় নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের জন্য জলসম্পদ বিভাগের তহবিল হতে ৩ কোটি ত্রিশ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়। গত বছরের মাঝামাঝিতে রাজ্যের জল সম্পদ মন্ত্রী পিজুষ হাজারিকা এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কাজের শিলান্যাস করে যান। নিভিয়া বাজার, অলিভিয়ছড়া ও চামটিলা এই তিনটি স্থানের নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধের জন্য জিও ব্যাগ সংস্থাপনের বরাত পান তিন জন ঠিকাদার। কিন্তু ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন দীর্ঘ ছয় মাস পরে তাঁরা নির্মাণ কাজে হাত দিলেও কাজের অগ্রগতি হচ্ছে ধীরলয়ে  বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। বুধন এইচ এস স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দেবাশীষ দাস, নিভিয়া বাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি শ্যামনারায়ণ যাদব, সচিব রজত ভট্টাচার্য, শিক্ষক অলক ভট্টাচার্য, ব্যবসায়ী অমলেন্দু পুরকায়স্থ, শংকর পাল, চিন্ময় নাথ প্রমুখরা নদীতীরে দাঁড়িয়ে বলেন নিভিয়া বাজার এলাকায় জিও ব্যাগ সংস্থাপনের জন্য দু মাস আগে বরাত প্রাপ্ত ঠিকাদার এস্কেভেটর লাগিয়ে খোদাই করে রেখেছেন কিন্তু কাজ আর এগোচ্ছে না। শুধু তাই নয় যে দিকে কাজ আরম্ভ হয়েছে সেদিকে লাগানো হচ্ছে অতি নিম্ন মানের ইটের টুকরা। তাঁদের বক্তব্য সেটাকে ইটের টুকরো না বলে ইটের গুঁড়ো বললেও অত্যুক্তি হবে না। ১৯৮৪ সালে যে স্থানে পাথর বসিয়েও সিংলা নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধ সম্ভব হয়নি সেই স্থানে এখন এই গুঁড়ো ইটের ভরসায় আমাদের বাড়ি ঘরকে সুরক্ষিত রাখতে চাইছে জলসম্পদ বিভাগ বলে মন্তব্য বাজার বাসী জনগণের। সেই সঙ্গে কাজের গতি ও রয়েছে মন্থর।  নদীর তীরে অবস্থিত নিভিয়া বাজারের প্রতিজন বাসিন্দাদের বাড়ির পেছনে ভাঙ্গন রোধের জন্য লাগানো বাঁশঝাড় এস্কেভেটর দিয়ে উপড়ে নদী তীর খোদাই করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে বর্ষার মরশুমের আগে ভাঙ্গন প্রতিরোধের কাজ সম্পূর্ণ না হলে হিতে বিপরীত হয়ে অনেকর বাড়ি ঘর নদীতে তলিয়ে গিয়ে বাস্তুহারা হওয়ার আতঙ্কে ভুগছেন নিভিয়া বাজার বাসী। আকাশে সিঁদুরে মেঘ দেখলেই দুশ্চিন্তায় রাতের ঘুম উবে যাচ্ছে নদীর তীরের বাসিন্দাদের। তথাপি কুম্ভনিদ্রায় রয়েছেন মন্ত্রী পীযুষ হাজারিকার নেতৃত্বাধীন করিমগঞ্জ জেলার জলসম্পদ বিভাগের আধিকারিকরা। বিভাগীয় কর্তাদের সাথে গোপন বোঝাপড়া থাকায় নির্মাণ কাজে অবাধ দূর্নীতির পাশাপাশি কচ্ছপের গতিতে ভাঙ্গন প্রতিরোধের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন বরাত প্রাপ্ত ঠিকাদার বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। কাজের এই গতি যদি অব্যাহত থাকে তবে এই বর্ষার মরশুম নিভিয়া বাজারের জন্য বিপদ ডেকে আনবে এবং বাজারের বহু ঘরবাড়ি নদীতে তলিয়ে যাবে বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন দেবাশীষ দাস, রজত ভট্টাচার্য, অমলেন্দু পুরকায়স্থ প্রমুখ।

অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা।
অপরদিকে নিভিয়া বাজার এলাকার ঠিকাদারের বক্তব্য বন বিভাগের কাছে পর্যাপ্ত রাজস্ব জমা করার পরও স্থানীয় বন কর্মকর্তারা নদী হতে বালি তোলার অনুমতি দিতে টালবাহানা করায় কাজের গতি বাড়াতে বেগ পেতে হচ্ছে। ইটের গুণগত মান ঠিক রেখেই কাজ করা হচ্ছে এবং বর্ষার মরশুমের আগে কাজ শেষ হবে বলে উনি দাবি করেন। তবে কাজের গতি দেখে উনার কথায় বিশ্বাস করতে চাইছেন না স্থানীয় মানুষ।
ফলে তাঁরা এ নিয়ে কেন্দ্রের বিধায়ক বিজয় মালাকার ও বিভাগীয় মন্ত্রী পিযুষ হাজারিকার বলিষ্ঠ পদক্ষেপ কামনা করে এ বৎসর বর্ষার আগে গুণগত মান ঠিক রেখে সিংলা নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধের কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য জোরালো দাবি জানিয়েছেন।
Tags: CM Himanta Bishwa SharmaKarimganj district administrationKarimganj Newspijush hazarika
Previous Post

পড়াশোনার স্বপ্ন দেখিয়ে শিলচর নিষিদ্ধপল্লীতে পাচার, উদ্ধার নেপালের কিশোরী

Next Post

শুক্রবার হাত সে হাত জড়ো যাত্রা উধার‌বন্দে , আসছেন ঘাটোয়ার

Related Posts

জেউতি কলিতাকে অপসারণের দাবি ভক্তদের
slider

জেউতি কলিতাকে অপসারণের দাবি ভক্তদের

by samayikprasanga
May 9, 2025
কাকিমার স্বর্ণালংকার চুরি, শিলচরে বন্ধু ও জুয়েলারি কর্মী সহ পুলিশের জালে নাবালক
slider

পেহেলগাম নিয়ে পোস্ট, শিলচরে লেখিকাকে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদ

by samayikprasanga
May 5, 2025
বিশ্ববিদ্যালয় যৌনকাণ্ড,গা ঢাকা দিলেন অভিযুক্ত অধ্যাপক, ছুটিতে যাবার নির্দেশ কর্তৃপক্ষের
slider

বিশ্ববিদ্যালয় যৌনকাণ্ড,গা ঢাকা দিলেন অভিযুক্ত অধ্যাপক, ছুটিতে যাবার নির্দেশ কর্তৃপক্ষের

by samayikprasanga
May 5, 2025
বচসার  জেরে  অসুস্থ হয়ে পড়লেন শিক্ষিকা , চাঞ্চল্য উধারবন্দে
অসম

ভোট দিতে গিয়ে মহিলার মৃত্যু

by samayikprasanga
May 3, 2025
বুথ দখল, মারপিটে রক্তারক্তি কাটিগড়ায়, জখম ৮
slider

বুথ দখল, মারপিটে রক্তারক্তি কাটিগড়ায়, জখম ৮

by samayikprasanga
May 3, 2025
Next Post
শুক্রবার হাত সে হাত জড়ো যাত্রা উধার‌বন্দে , আসছেন ঘাটোয়ার

শুক্রবার হাত সে হাত জড়ো যাত্রা উধার‌বন্দে , আসছেন ঘাটোয়ার

Leave a Comment Below Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Useful Links

About Us
Contact Us
Privacy Policy

Subscribe Now

Don’t miss our future updates! Subscribe Today!

©2022. Samayik Prasanga. All Rights Reserved.

Are you sure want to unlock this post?
Unlock left : 0
Are you sure want to cancel subscription?