অনলাইন ডেস্ক : শিলচরের গুরুচরণ কলেজে ছাত্র সংসদের নির্বাচন হয়ে গেছে। নবনির্বাচিত সদস্যরা সোমবার শপথ গ্রহণ করেন। এরপরও কলেজে নির্বাচন কেন্দ্রিক উত্তেজনা প্রশমিত হয়নি। এদিন শপথ গ্রহণের পর মারপিট করা হলো তৃণমূল ছাত্র পরিষদের এক সদস্য অর্ক মন্ডলকে। অর্ক ও তার সঙ্গীদের অভিযোগ মারপিট করেছেন এবিভিপির সদস্যরা। এক্ষেত্রে এক শিক্ষকের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তারা। ঘটনাকে ঘিরে কলেজে সৃষ্টি হয় বেশ উত্তেজনাকর পরিস্থিতির। যার দরুন সামাল দিতে ছুটে যেতে হয় পুলিশকে।
অর্করা জানান, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পর তারা কলেজের ক্যান্টিনে বসেছিলেন। তখন এবিভিপির বেশ কিছু সদস্য এসে তাদের সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। সে সময় এক শিক্ষকও সেখানে এসে অর্ককে ধাক্কা মেরে চলে যেতে বলেন। কিছুক্ষণ এভাবে চলার পর অবশ্য ব্যাপারটা তখনকার মতো মিটে যায়। এরপর অর্ক এক সহপাঠিনিকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাইরে বের হয়ে তার স্কুটি স্টার্ট করতে গেলে সেখানেও চড়াও হয় এবিভিপির কয়েকজন সদস্য। তারা ওই সহপাঠিনিকে ধাক্কাধাক্কি করা সহ অর্ককে মারপিট করে। ঘুষির চোটে অর্কর ঠোঁট ফেটে রক্ত ঝরতে থাকে।
ঘটনার পর খবর পেয়ে কলেজে ছুটে যায় পুলিশ। তবে পুলিশকে খুব একটা সক্রিয় হতে হয়নি।
তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্যরা বলেন, বর্তমানে কলেজে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে এতে তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। নির্বাচনের আগের বিষয়কে ঘিরে এখনও তাদের নানাভাবে উত্ত্যক্ত করা হচ্ছে। এ নিয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে নালিশ জানিয়েও সুবিচার মিলছে না। সবচেয়ে উদ্বেগের কথা এক শিক্ষক এদিন যেভাবে তাদের ধাক্কাধাক্কি করেছেন তা কোনও অবস্থায় মেনে নেওয়া যায় না। যদিও তারা ওই শিক্ষকের নাম জানাতে রাজি হননি।
তৃণমূল ছাত্র পরিষদের অভিযোগ নিয়ে এবিভিপির কর্মকর্তা তথা ছাত্র সংসদের সভাপতি রোহিত চন্দর বক্তব্য জানতে, তাকে বার কয়েক ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
অর্করা জানান, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পর তারা কলেজের ক্যান্টিনে বসেছিলেন। তখন এবিভিপির বেশ কিছু সদস্য এসে তাদের সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। সে সময় এক শিক্ষকও সেখানে এসে অর্ককে ধাক্কা মেরে চলে যেতে বলেন। কিছুক্ষণ এভাবে চলার পর অবশ্য ব্যাপারটা তখনকার মতো মিটে যায়। এরপর অর্ক এক সহপাঠিনিকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাইরে বের হয়ে তার স্কুটি স্টার্ট করতে গেলে সেখানেও চড়াও হয় এবিভিপির কয়েকজন সদস্য। তারা ওই সহপাঠিনিকে ধাক্কাধাক্কি করা সহ অর্ককে মারপিট করে। ঘুষির চোটে অর্কর ঠোঁট ফেটে রক্ত ঝরতে থাকে।
ঘটনার পর খবর পেয়ে কলেজে ছুটে যায় পুলিশ। তবে পুলিশকে খুব একটা সক্রিয় হতে হয়নি।
তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্যরা বলেন, বর্তমানে কলেজে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে এতে তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। নির্বাচনের আগের বিষয়কে ঘিরে এখনও তাদের নানাভাবে উত্ত্যক্ত করা হচ্ছে। এ নিয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে নালিশ জানিয়েও সুবিচার মিলছে না। সবচেয়ে উদ্বেগের কথা এক শিক্ষক এদিন যেভাবে তাদের ধাক্কাধাক্কি করেছেন তা কোনও অবস্থায় মেনে নেওয়া যায় না। যদিও তারা ওই শিক্ষকের নাম জানাতে রাজি হননি।
তৃণমূল ছাত্র পরিষদের অভিযোগ নিয়ে এবিভিপির কর্মকর্তা তথা ছাত্র সংসদের সভাপতি রোহিত চন্দর বক্তব্য জানতে, তাকে বার কয়েক ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।