অনলাইন ডেস্ক : একই সঙ্গে উধাও একই পরিবারের দুই মহিলা। সম্পর্কে দুজন জা। শিলচর মালিনী বিল শিশু মন্দির স্কুলের অদূরবর্তী এলাকার বাসিন্দা এই দুই জা পায়েল অধিকারী (১৯) ও পূজা অধিকারী (১৯)র এভাবে সন্ধানহীন ওয়াকি ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র চাঞ্চল্যের।
জানা গেছে পায়েল অধিকারীর স্বামীর নাম জয় অধিকারী এবং পূজা অধিকারীর স্বামী জয়দীপ অধিকারী। জয় ও জয়দীপ সহোদর ভাই, তাদের বাবার নাম জীবন অধিকারী। পায়েল ও পূজা, উধাও হয়েছেন বলে তারাপুর পুলিশ ফাঁড়িতে ” রিপোর্ট” করেছেন জয়। এতে তিনি উল্লেখ করেছেন তার ছোট ভাই জয়দীপ কর্মসূত্রে দিন কয়েক আগে গিয়েছিলেন গুয়ায়াটিতে। বাড়িতে এক ঘরে থাকেন তিনি অন্য ঘরে থাকেন ছোট ভাই জয়দীপ ও তার পত্নী পূজা।
জয়ের বয়ান অনুযায়ী, ১৭ আগস্ট বৃহস্পতিবার রাতে তারা স্বাভাবিকভাবে সবাই ঘুমিয়েছিলেন। ১৮ আগস্ট শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে তিনি দেখেন তার ঘরের দরজা বাইরে থেকে বন্ধ। প্রথমত তিনি ভেবেছিলেন তার পত্নী স্নানে গেছেন, তাই দরজা বাইরে থেকে বন্ধ করে গেছেন। এই অবস্থায় তিনি কোনও কিছু না ভেবে বসে থাকেন। কিন্তু অনেকক্ষণ পত্নীকে ফিরতে না দেখে তার মনে প্রশ্নের উদয় হয়। পত্নীর নাম ধরে ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে উল্টো দিকের বাড়ির এক যুবককে ফোনে সব কিছু জানান। ওই যুবক এসে দরজার তালা ভেঙ্গে তাকে বাইরে বের করেন। তখন দেখতে পান ভাই জয়দীপের ঘরেও দরজায় তালা ঝুলানো এবং দেখা যাচ্ছে না জয়দীপের পত্নী পূজাকেও। এরপর দেখা যায় তার ঘর থেকে গায়েব নগদ ১৫ হাজার টাকা এবং কিছু নথি পত্র সহ তাদের বাবার মোবাইল।
এই অবস্থায় তিনি তার এবং ভাই জয়দীপের শ্বশুরবাড়ি সহ সম্ভাব্য অন্যান্য স্থানে গিয়ে খোঁজখবর করেন। কিন্তু কোথাও পূজা এবং পায়েলের সন্ধান পাননি।
জয় অধিকারী ” রিপোর্ট”-করার পর পুলিশ এনিয়ে খোঁজখবর শুরু করেছে। যদিও পুলিশ এই মুহূর্তে এনিয়ে কোনও মন্তব্য করতে রাজি নয়। দুই মহিলা স্বেচ্ছায় উধাও হয়েছেন, না ঘটনার পেছনে অন্য কোনও রহস্য লুকিয়ে রয়েছে, বর্তমানে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে ঘটনাকে ঘিরে এলাকা জুড়ে বর্তমানে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। যদিও এলাকাবাসীর কেউই নিশ্চিত করে কিছু বলতে রাজি নন।
জয়ের বয়ান অনুযায়ী, ১৭ আগস্ট বৃহস্পতিবার রাতে তারা স্বাভাবিকভাবে সবাই ঘুমিয়েছিলেন। ১৮ আগস্ট শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে তিনি দেখেন তার ঘরের দরজা বাইরে থেকে বন্ধ। প্রথমত তিনি ভেবেছিলেন তার পত্নী স্নানে গেছেন, তাই দরজা বাইরে থেকে বন্ধ করে গেছেন। এই অবস্থায় তিনি কোনও কিছু না ভেবে বসে থাকেন। কিন্তু অনেকক্ষণ পত্নীকে ফিরতে না দেখে তার মনে প্রশ্নের উদয় হয়। পত্নীর নাম ধরে ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে উল্টো দিকের বাড়ির এক যুবককে ফোনে সব কিছু জানান। ওই যুবক এসে দরজার তালা ভেঙ্গে তাকে বাইরে বের করেন। তখন দেখতে পান ভাই জয়দীপের ঘরেও দরজায় তালা ঝুলানো এবং দেখা যাচ্ছে না জয়দীপের পত্নী পূজাকেও। এরপর দেখা যায় তার ঘর থেকে গায়েব নগদ ১৫ হাজার টাকা এবং কিছু নথি পত্র সহ তাদের বাবার মোবাইল।
এই অবস্থায় তিনি তার এবং ভাই জয়দীপের শ্বশুরবাড়ি সহ সম্ভাব্য অন্যান্য স্থানে গিয়ে খোঁজখবর করেন। কিন্তু কোথাও পূজা এবং পায়েলের সন্ধান পাননি।
জয় অধিকারী ” রিপোর্ট”-করার পর পুলিশ এনিয়ে খোঁজখবর শুরু করেছে। যদিও পুলিশ এই মুহূর্তে এনিয়ে কোনও মন্তব্য করতে রাজি নয়। দুই মহিলা স্বেচ্ছায় উধাও হয়েছেন, না ঘটনার পেছনে অন্য কোনও রহস্য লুকিয়ে রয়েছে, বর্তমানে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে ঘটনাকে ঘিরে এলাকা জুড়ে বর্তমানে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। যদিও এলাকাবাসীর কেউই নিশ্চিত করে কিছু বলতে রাজি নন।