অনলাইন ডেস্ক : কাছাড় কলেজে কি ফের সরগরম হয়ে উঠছে পরিস্থিতি। কলেজের এডমিশন কমিটি থেকে একযোগে ১১ জন শিক্ষকের পদত্যাগকে ঘিরে শুরু হয়েছে এমন চর্চা।
কলেজের অধ্যক্ষ ড: সিদ্ধার্থ শংকর নাথ-এর সঙ্গে একাংশ শিক্ষকের সম্পর্কের টানাপোড়েন বা মনোমালিন্য কোনও লুকানো বিষয় নয়। বিগত দিনে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ইস্যুতে সরব হয়েছিলেন একাংশ শিক্ষক। বেশ কিছুদিন ধরে আন্দোলন চলার পর গত বছর ১ নভেম্বর রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সঞ্চালক সিদ্ধার্থবাবুকে সাসপেন্ড করেন। এরপর গত ৫ আগস্ট সঞ্চালক সাসপেনশনের নির্দেশ প্রত্যাহার করে সিদ্ধার্থ বাবুকে অধ্যক্ষ পদে পুনর্বহাল করেন। সঞ্চালক পুনর্বহালের নির্দেশ করার পর ৭ আগস্ট সিদ্ধার্ত বাবু ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কিরীট ভূষণ দে-র কাছ থেকে দায়িত্বভার সমঝে নেন।
সিদ্ধার্থ বাবু দায়িত্বভার গ্রহণের পর গত ১৬ আগস্ট কলেজের এডমিশন কমিটির আহ্বায়ক সুদীপ কুমার দাস সহ সদস্য অন্য দশজন শিক্ষক একযোগে পদত্যাগ করেন। যাদের মধ্যে রয়েছেন জয়দীপ বিশ্বাস, আনন্দ চন্দ্র ঘোষ, হেমন্ত কুমার বরা, রাহুল কান্তি রায়, অভিনয় পাল, এ পুষ্পলতা সিং, অঙ্কিতা ঘোষ, দীপ্যমান মহন্ত, দুহিদি টেরন, দিরুপাক্ষ পাল, জয়ব্রত নাথ, নয়না গোস্বামী, পদ্মশ্রী চক্রবর্তী, পার্থজিৎ ভাওয়াল ও নিতু দেবনাথ।
কমিটি গঠন করা হয়েছিল ১৪ জনকে নিয়ে। এরমধ্যে দুই শিক্ষক বিশ্বজিৎ দেবরায় এবং মুকুল বরুয়া সহ অশিক্ষক কর্মচারী বিশ্বজিৎ যাদব ছাড়া সবাই পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগ কারীদের বক্তব্য ৭ আগস্ট থেকে কমিটিকে বলতে গেলে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে। এই অবস্থায় তারা পদত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছেন। সঙ্গে ৭ আগস্টের পর ছাত্রভর্তির ক্ষেত্রে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেসবের দায়ভারও নিতে পারবেন না তারা। প্রসঙ্গত সিদ্ধার্থ বাবু অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন সেই ৭ আগস্টই।
অধ্যক্ষের কাছে পদত্যাগপত্র পেশ করার পাশাপাশি এর প্রতিলিপি পাঠানো হয়েছে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা বিভাগের সঞ্চালক, কলেজের পরিচালন সমিতির সভাপতির এবং কাছাড়ের শিক্ষা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলাশাসকের কাছেও।
কলেজের অধ্যক্ষ ড: সিদ্ধার্থ শংকর নাথ-এর সঙ্গে একাংশ শিক্ষকের সম্পর্কের টানাপোড়েন বা মনোমালিন্য কোনও লুকানো বিষয় নয়। বিগত দিনে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ইস্যুতে সরব হয়েছিলেন একাংশ শিক্ষক। বেশ কিছুদিন ধরে আন্দোলন চলার পর গত বছর ১ নভেম্বর রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সঞ্চালক সিদ্ধার্থবাবুকে সাসপেন্ড করেন। এরপর গত ৫ আগস্ট সঞ্চালক সাসপেনশনের নির্দেশ প্রত্যাহার করে সিদ্ধার্থ বাবুকে অধ্যক্ষ পদে পুনর্বহাল করেন। সঞ্চালক পুনর্বহালের নির্দেশ করার পর ৭ আগস্ট সিদ্ধার্ত বাবু ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কিরীট ভূষণ দে-র কাছ থেকে দায়িত্বভার সমঝে নেন।
সিদ্ধার্থ বাবু দায়িত্বভার গ্রহণের পর গত ১৬ আগস্ট কলেজের এডমিশন কমিটির আহ্বায়ক সুদীপ কুমার দাস সহ সদস্য অন্য দশজন শিক্ষক একযোগে পদত্যাগ করেন। যাদের মধ্যে রয়েছেন জয়দীপ বিশ্বাস, আনন্দ চন্দ্র ঘোষ, হেমন্ত কুমার বরা, রাহুল কান্তি রায়, অভিনয় পাল, এ পুষ্পলতা সিং, অঙ্কিতা ঘোষ, দীপ্যমান মহন্ত, দুহিদি টেরন, দিরুপাক্ষ পাল, জয়ব্রত নাথ, নয়না গোস্বামী, পদ্মশ্রী চক্রবর্তী, পার্থজিৎ ভাওয়াল ও নিতু দেবনাথ।
কমিটি গঠন করা হয়েছিল ১৪ জনকে নিয়ে। এরমধ্যে দুই শিক্ষক বিশ্বজিৎ দেবরায় এবং মুকুল বরুয়া সহ অশিক্ষক কর্মচারী বিশ্বজিৎ যাদব ছাড়া সবাই পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগ কারীদের বক্তব্য ৭ আগস্ট থেকে কমিটিকে বলতে গেলে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে। এই অবস্থায় তারা পদত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছেন। সঙ্গে ৭ আগস্টের পর ছাত্রভর্তির ক্ষেত্রে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেসবের দায়ভারও নিতে পারবেন না তারা। প্রসঙ্গত সিদ্ধার্থ বাবু অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন সেই ৭ আগস্টই।
অধ্যক্ষের কাছে পদত্যাগপত্র পেশ করার পাশাপাশি এর প্রতিলিপি পাঠানো হয়েছে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা বিভাগের সঞ্চালক, কলেজের পরিচালন সমিতির সভাপতির এবং কাছাড়ের শিক্ষা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলাশাসকের কাছেও।