অনলাইন ডেস্ক : হিতাধিকারীর নামে ব্যাংকে ভূয়ো অ্যাকাউন্ট বানিয়ে,প্রধানমন্ত্রী আবাস ঘরের নির্মাণে সরকারী বরাদ্দ অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার মত চাঞ্চল্যকর ঘটনা কাছাড়ের বড়খলা উন্নয়ন ব্লকে। এমন প্রতারণার শিকার হয়ে চোখে শর্ষ ফুল দেখতে পাচ্ছেন মাছূঘাট জিপির প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নেড়াৎ দরিদ্র হিতাধিকারীরা। অভিযোগের আঙ্গুল উঠেছে এলাকার কিছু বিজেপি নেতার দিকে। এমতাবস্থায়,অনেকের ঘরের কাজ যেমন অসম্পূর্ণ।তেমনি,অনেকে ঋণ করে গৃহ নির্মাণ সামগ্রী এনে বিপাকে। পাওনাদারের তাগদায় হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। এমতাবস্থায়, পঞ্চায়েত প্রতিনিধি থেকে জিপি সচিবদের সাথে যোগাযোগ করে সূদূত্তর পাচ্ছেন না।তাদের,বাওতা বুঝ দিয়ে যাচ্ছেন। সেসময়,তাদের কাছে ধরা পড়ল দূর্নীতির এমন নেক্কারজনক ঘটনা।যেটা, ডিজিটাল ইন্ডিয়া নয়, এ যেন ডিজিটাল দূর্নীতির কেচ্ছা। সংবাদ মাধ্যমের সামনে এসব সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে মাছুঘাট জিপির ৯ ও ১০ নম্বর গ্রুপে প্রধানমন্ত্রী আভাস যোজনার ঘর নির্মাণে জবকার্ডের টাকা হরিরলুট চলছে বলে অভিযোগ তুলেন এলাকাবাসী।এলাকার হতদরিদ্র মানুষকে ঘুমে রেখে পঞ্চায়েত প্রতিনিধিরা তাদের নথিপত্র নিয়ে স্হানীয় ফকরুল ইসলাম নামক এক ব্যাঙ্ক দালালের মাধ্যমে এসব জালিয়াতি চালাচ্ছেন। তাদের নথিপত্র জালিয়াতি করে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট তৈরি করেই,ঘর নির্মাণে জবকার্ডের টাকা আত্মসাৎ চলছে বলে অভিযোগ তুলেন।এমনকি, সংবাদ মাধ্যমের সামনে ব্যাংক জালিয়াতির প্রমান পত্র তুলে ধরেন ভুক্তভোগী জনগণ। তাদের অভিযোগ, আমির উদ্দিন মজুমদার এবং রহিম উদ্দিন লস্কর তাদের নামে ব্যাংকে
হিতাধিকারীর নামে ব্যাংকে ভূয়ো অ্যাকাউন্ট বানিয়ে,প্রধানমন্ত্রী আবাস ঘরের নির্মাণে সরকারী বরাদ্দ অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার মত চাঞ্চল্যকর ঘটনা কাছাড়ের বড়খলা উন্নয়ন ব্লকে। এমন প্রতারণার শিকার হয়ে চোখে শর্ষ ফুল দেখতে পাচ্ছেন মাছূঘাট জিপির প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নেড়াৎ দরিদ্র হিতাধিকারীরা। অভিযোগের আঙ্গুল উঠেছে এলাকার কিছু বিজেপি নেতার দিকে। এমতাবস্থায়,অনেকের ঘরের কাজ যেমন অসম্পূর্ণ।তেমনি,অনেকে ঋণ করে গৃহ নির্মাণ সামগ্রী এনে বিপাকে। পাওনাদারের তাগদায় হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে।এমতাবস্থায়,যগন পঞ্চায়েত প্রতিনিধি থেকে জিপি সচিবদের সাথে যোগাযোগ করে সূদূত্তর পাচ্ছেন না।তাদের,বাওতা বুঝ দিয়ে যাচ্ছেন।সেসময়,তাদের কাছে ধরা পড়ল দূর্নীতির এমন নেক্কারজনক ঘটনা।যেটা, ডিজিটাল ইন্ডিয়া নয়, এ যেন ডিজিটাল দূর্নীতির কেচ্ছা। সংবাদ মাধ্যমের সামনে এসব সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে মাছুঘাট জিপির ৯ ও ১০ নম্বর গ্রুপে প্রধানমন্ত্রী আভাস যোজনার ঘর নির্মাণে জবকার্ডের টাকা হরিলুট চলছে বলে অভিযোগ তুলেন এলাকাবাসী।এলাকার হতদরিদ্র মানুষকে ঘুমে রেখে পঞ্চায়েত প্রতিনিধিরা তাদের নথিপত্র নিয়ে স্হানীয় ফকরুল ইসলাম নামক এক ব্যাঙ্ক দালালের মাধ্যমে এসব জালিয়াতি চালাচ্ছেন। তাদের নথিপত্র জালিয়াতি করে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট তৈরি করেই,ঘর নির্মাণে জবকার্ডের টাকা আত্মসাৎ চলছে বলে অভিযোগ তুলেন।এমনকি, সংবাদ মাধ্যমের সামনে ব্যাংক জালিয়াতির প্রমান পত্র তুলে ধরেন ভুক্তভোগী জনগণ। তাদের অভিযোগ, আমির উদ্দিন মজুমদার এবং রহিম উদ্দিন লস্কর তাদের নামে ব্যাংকে একাউন্ট খুলে এটিএমের মাধ্যমে জব কার্ডের টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে।তারা জানান,অনলাইনে যখন তারা অবগত হন যে তাদের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ঘরের জবকার্ডের টাকা একাউন্টে ডুকে গেছে।সেমর্মে তারা সংশ্লিষ্ট সেন্ট্রাল ব্যাংকের শিলচর শাখায় খোঁজ নিতে গিয়ে,চোখ কপালে উঠে।জবকার্ডের টাকা সম্পর্কে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাইলে,ব্যাংক ম্যানেজার জানান তাদের টাকা উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। পরে এবিষয় জানতে গ্ৰুপ সদস্যর কাছে এলে, হাতে উৎকোচ দিয়ে মুখ বন্ধ করানোর চেষ্টা করেন গ্ৰুপ সদস্য। এমনকি,সেসময় গ্রুপ সদস্যর ঘরে এসে ফকরুল নামক দালাল রহিমের হাতে উনার নামের একটি এটিএম কার্ড তুলে দেন।এবং,বলে এই কার্ড দিয়ে উনার ঘরের টাকা উনি উঠাতে পারবেন।রহিম জানান,পরবর্তীতে তিনি যখন সেই এটিএম কার্ড নিয়ে সেন্ট্রাল ব্যাংকে যান।ফের সামনে আসে জালিয়াতি।কেননা,উনার কাছে থাকা এটিএম কার্ডটি নকল।এভাবে,জালিয়াতির ভূরিভূরি তথ্য তুলে ধরে ক্ষুব্ধ প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার হিতাধিকারী জানান,১/২ জন নয়। এলাকার ৫০ থেকে ৫৫ পরিবারের লোকজনের ভাগ্যে জোটেনি জবকার্ডের টাকা। অনেকেই নিজের টাকা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী আভাস যোজনার ঘর তৈরি করে ঋণের বুঝা মাথায় নিয়ে ঘুরছেন। তাদের কথায়, ৩য় কিস্তির সঙ্গে জব কার্ডের টাকা ঢোকার কথা, কিন্তু ব্যাংক জালিয়াতি করে এসব টাকা লুটে পুটে খাচ্ছেন জিপি সভানেত্রী, সেক্রেটারি জি আর এস এবং গ্ৰুপ সদস্য সন্মিলিত গ্যাং।এ ব্যাপারে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও কাছাড়ের জেলা শাসকের হস্তক্ষেপ কামনা করেন ভুক্তভোগী জনগণ।তারা জানান,বুধবার এনিয়ে কাছাড়ের জেলাশাসকের কাছে একখানি লিখিত নালিশ জানাবেন। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার হিতাধিকারীদের এমন প্রতারণায় জড়িতদের তদন্ত সাপেক্ষে বের করে যথাযোগ্য শাস্তির দাবি জানিয়েছেন বাবুল উদ্দিন মজুমদার,ফরিজ উদ্দিন লস্কর,রহিম উদ্দিন লস্কর,আমির উদ্দিন মজুমদার, ইসলাম উদ্দিন মজুমদার,সজল উদ্দিন বড়ভুইয়া, সেবুল উদ্দিন লস্কর প্রমুখ। খুলে এটিএমের মাধ্যমে জব কার্ডের টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে।তারা জানান,অনলাইনে যখন তারা অবগত হন যে তাদের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ঘরের জবকার্ডের টাকা একাউন্টে ডুকে গেছে।সেমর্মে তারা সংশ্লিষ্ট সেন্ট্রাল ব্যাংকের শিলচর শাখায় খোঁজ নিতে গিয়ে,চোখ কপালে উঠে।জবকার্ডের টাকা সম্পর্কে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাইলে,ব্যাংক ম্যানেজার জানান তাদের টাকা উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। পরে এবিষয় জানতে গ্ৰুপ সদস্যর কাছে এলে, হাতে উৎকোচ দিয়ে মুখ বন্ধ করানোর চেষ্টা করেন গ্ৰুপ সদস্য। এমনকি,সেসময় গ্রুপ সদস্যর ঘরে এসে ফকরুল নামক দালাল রহিমের হাতে উনার নামের একটি এটিএম কার্ড তুলে দেন।এবং,বলে এই কার্ড দিয়ে উনার ঘরের টাকা উনি উঠাতে পারবেন।রহিম জানান,পরবর্তীতে তিনি যখন সেই এটিএম কার্ড নিয়ে সেন্ট্রাল ব্যাংকে যান।ফের সামনে আসে জালিয়াতি।কেননা,উনার কাছে থাকা এটিএম কার্ডটি নকল।এভাবে,জালিয়াতির ভূরিভূরি তথ্য তুলে ধরে ক্ষুব্ধ প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার হিতাধিকারী জানান,১/২ জন নয়। এলাকার ৫০ থেকে ৫৫ পরিবারের লোকজনের ভাগ্যে জোটেনি জবকার্ডের টাকা। অনেকেই নিজের টাকা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী আভাস যোজনার ঘর তৈরি করে ঋণের বুঝা মাথায় নিয়ে ঘুরছেন। তাদের কথায়, ৩য় কিস্তির সঙ্গে জব কার্ডের টাকা ঢোকার কথা, কিন্তু ব্যাংক জালিয়াতি করে এসব টাকা লুটে পুটে খাচ্ছেন জিপি সভানেত্রী, সেক্রেটারি জি আর এস এবং গ্ৰুপ সদস্য সন্মিলিত গ্যাং।এ ব্যাপারে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও কাছাড়ের জেলা শাসকের হস্তক্ষেপ কামনা করেন ভুক্তভোগী জনগণ।তারা জানান,বুধবার এনিয়ে কাছাড়ের জেলাশাসকের কাছে একখানি লিখিত নালিশ জানাবেন। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার হিতাধিকারীদের এমন প্রতারণায় জড়িতদের তদন্ত সাপেক্ষে বের করে যথাযোগ্য শাস্তির দাবি জানিয়েছেন বাবুল উদ্দিন মজুমদার,ফরিজ উদ্দিন লস্কর,রহিম উদ্দিন লস্কর,আমির উদ্দিন মজুমদার, ইসলাম উদ্দিন মজুমদার,সজল উদ্দিন বড়ভুইয়া, সেবুল উদ্দিন লস্কর প্রমুখ।