অনলাইন ডেস্ক : যতই ধরপাকড় চলুক মাদকের কারবারীরা দমে যেতে রাজি নয় মোটেই। গত মঙ্গলবার শিলচরে চেংকুড়ি রোড সংলগ্ন বাইপাস থেকে ১০২ গ্রাম হেরোইন সহ গ্রেফতার করা হয়েছে শহরের দুই যুবক অঙ্কিত সিং ও প্রান্তিক চৌধুরীকে। এরপর শুক্রবার চেংকুড়ি রোডেরই কুরকুরি এলাকা থেকে বাজেয়াপ্ত করা হলো ১ কেজি ৪০০ গ্রাম হেরোইন। আন্তর্জাতিক বাজারে এসবের মূল্য প্রায় ১০ কোটি টাকা। এই বিশাল পরিমাণ হেরোইন বাজেয়াপ্ত করার সঙ্গে সঙ্গে গ্রেফতার করা হয়েছে করিমগঞ্জ পোয়ামারার বাসিন্দা সাহিদ আহমদ (৩৩) নামে একজনকে।
কাছাড়ের পুলিশ সুপার নূমল মাহাতো জানিয়েছেন, সাহিদ একটি ৪০৭ ট্রাকে করে মিজোরামের দিক থেকে হেরোইন নিয়ে আসছে গোপন সূত্রে তাঁর ও করিমগঞ্জের পুলিশ সুপার পার্থ প্রতিম দাসের কাছে এই খবর পৌঁছে যায়। এর ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট সবকটি সড়কে শুরু হয় নজরদারি।
খুব সম্ভবত পুলিশ যে নজরদারি চালাচ্ছে, তা আঁচ পেয়ে গিয়েছিল পাচারকারীরা। তাই চালক সাহিদ প্রধান সব সড়ক এড়িয়ে এগোতে থাকে চেংকুড়ি রোড হয়ে। তবে তার উদ্দেশ্য সফল হয়নি, কুরকুরি এলাকায় গাড়ি সহ তাকে আটক করা হয়। গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে দেখা যায় চালকের আসনের পেছনে একটি গোপন কুঠুরি তৈরি করে তাতে লুকিয়ে পাচার করা হচ্ছিল হেরোইন। বাজেয়াপ্ত করা ১ কেজি ৪০০ গ্রাম হেরোইন পাওয়া গেছে ১০০ টি সাবানের কেসের ভেতর। এসব বাজেয়াপ্ত করার পর গ্রেফতার করা হয় সাহিদকে।
পুলিশ সুপার আরও জানান, হেরোইন আনা হচ্ছিল খুব সম্ভবত মিজোরামের মায়ান্মার সীমান্তবর্তী চাম্পাই থেকে এবং উদ্দেশ্য ছিল সেসব বহির্রাজ্যে পাচারের। তাঁর কথায়, মনে হচ্ছে সাহিদ এক বাহক মাত্র। তাই এই পাচার বাণিজ্যের পেছনে আসল মাথা কারা জড়িত রয়েছে তাদের সন্ধান বের করার জন্য তাকে জোর জিজ্ঞাসাবাদ চালানো হচ্ছে।
কাছাড়ের পুলিশ সুপার নূমল মাহাতো জানিয়েছেন, সাহিদ একটি ৪০৭ ট্রাকে করে মিজোরামের দিক থেকে হেরোইন নিয়ে আসছে গোপন সূত্রে তাঁর ও করিমগঞ্জের পুলিশ সুপার পার্থ প্রতিম দাসের কাছে এই খবর পৌঁছে যায়। এর ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট সবকটি সড়কে শুরু হয় নজরদারি।
খুব সম্ভবত পুলিশ যে নজরদারি চালাচ্ছে, তা আঁচ পেয়ে গিয়েছিল পাচারকারীরা। তাই চালক সাহিদ প্রধান সব সড়ক এড়িয়ে এগোতে থাকে চেংকুড়ি রোড হয়ে। তবে তার উদ্দেশ্য সফল হয়নি, কুরকুরি এলাকায় গাড়ি সহ তাকে আটক করা হয়। গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে দেখা যায় চালকের আসনের পেছনে একটি গোপন কুঠুরি তৈরি করে তাতে লুকিয়ে পাচার করা হচ্ছিল হেরোইন। বাজেয়াপ্ত করা ১ কেজি ৪০০ গ্রাম হেরোইন পাওয়া গেছে ১০০ টি সাবানের কেসের ভেতর। এসব বাজেয়াপ্ত করার পর গ্রেফতার করা হয় সাহিদকে।
পুলিশ সুপার আরও জানান, হেরোইন আনা হচ্ছিল খুব সম্ভবত মিজোরামের মায়ান্মার সীমান্তবর্তী চাম্পাই থেকে এবং উদ্দেশ্য ছিল সেসব বহির্রাজ্যে পাচারের। তাঁর কথায়, মনে হচ্ছে সাহিদ এক বাহক মাত্র। তাই এই পাচার বাণিজ্যের পেছনে আসল মাথা কারা জড়িত রয়েছে তাদের সন্ধান বের করার জন্য তাকে জোর জিজ্ঞাসাবাদ চালানো হচ্ছে।