অনলাইন ডেস্ক : শিলচর এনআইটিতে এখনও পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সোমবার সকাল আটটা থেকে ক্যাম্পাসের জিমখানা পার্কে পড়ুয়ারা যে সত্যাগ্রহ আন্দোলন শুরু করেছিল, মঙ্গলবার রাতে এ সংবাদ লিখা পর্যন্ত তা অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যে চারজন পড়ুয়া অসুস্থ হওয়ারও খবর পাওয়া গেছে।
গত রবিবার কর্তৃপক্ষ পড়ুয়াদের সঙ্গে বৈঠকে বসে পরীক্ষা ব্যবস্থায় সংশোধন সহ তাদের আনুষাঙ্গিক কিছু দাবি মেনে নিয়েছিলেন। কর্তৃপক্ষ এসব দাবি মানলেও, ডিন (একাডেমিক ) বিনয় কৃষ্ণ রায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি নিয়ে নিশ্চিতভাবে কোনও প্রতিশ্রুতি না দেওয়ায় ওই বৈঠকেই পদত্যাগ করে বেরিয়ে আসেন প্রতিষ্ঠানের জিমখানা স্টুডেন্ট ইউনিয়ন বডির সদস্যরা। এরপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সোমবার সকাল থেকে শুরু হবে সত্যাগ্রহ। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পড়ুয়ারা দলবেঁধে সোমবার সকাল আটটা থেকে শুরু করেন সত্যাগ্রহ। রাতভর চলে তা। এদিন প্রতিষ্ঠানের পঞ্জিয়ক কে এল বৈষ্ণব ও এক অধ্যাপক ফজল আহমদ তালুকদার বার তিনেক পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বললেও কোনও সমাধান সূত্র বেরিয়ে আসেনি। পড়ুয়াদের পক্ষ থেকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেওয়া হয়, বিনয় কৃষ্ণ রায়কে অপসারণ না করা পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
সত্যাগ্রহ আন্দোলন চলাকালীন এদিন দিনের ভাগে তিনজন এবং সন্ধ্যার পর আরও একজন অসুস্থ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এদের চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
জানা গেছে এদিন কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিনয় কৃষ্ণ রায়ের স্থলে আপাতত ডিন (একাডেমিক)-এর দায়িত্ব সামলাবেন এসোসিয়েট ডিন ললিত চন্দ্র শইকীয়া। পঞ্জিয়ক কে এল বৈষ্ণব ও অধ্যাপক ফজল আহমদ তালুকদার সত্যাগ্রহী পড়ুয়াদের একথা জানিয়ে তাদের আন্দোলন প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান। তবে পড়ুয়ারা তা মানতে রাজি হয়নি। পড়ুয়াদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এই ব্যাপারটা ললিপপ ছাড়া আর কিছু নয়। এভাবে ললিপপ দিয়ে তাদের আন্দোলন ভেস্তে দেওয়ার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। বিনয় কৃষ্ণ রায়কে অপসারণ না করা পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
পড়ুয়াদের এদিন আন্দোলনের মাঝেই কাউকে কাউকে ল্যাপটপ,বই বা মোবাইল নিয়ে পড়াশোনা করতেও দেখা গেছে। তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনের পক্ষপাতি। তবে দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কোনভাবেই তারা আন্দোলন থেকে সরে যাবেন না।
গত রবিবার কর্তৃপক্ষ পড়ুয়াদের সঙ্গে বৈঠকে বসে পরীক্ষা ব্যবস্থায় সংশোধন সহ তাদের আনুষাঙ্গিক কিছু দাবি মেনে নিয়েছিলেন। কর্তৃপক্ষ এসব দাবি মানলেও, ডিন (একাডেমিক ) বিনয় কৃষ্ণ রায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি নিয়ে নিশ্চিতভাবে কোনও প্রতিশ্রুতি না দেওয়ায় ওই বৈঠকেই পদত্যাগ করে বেরিয়ে আসেন প্রতিষ্ঠানের জিমখানা স্টুডেন্ট ইউনিয়ন বডির সদস্যরা। এরপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সোমবার সকাল থেকে শুরু হবে সত্যাগ্রহ। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পড়ুয়ারা দলবেঁধে সোমবার সকাল আটটা থেকে শুরু করেন সত্যাগ্রহ। রাতভর চলে তা। এদিন প্রতিষ্ঠানের পঞ্জিয়ক কে এল বৈষ্ণব ও এক অধ্যাপক ফজল আহমদ তালুকদার বার তিনেক পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বললেও কোনও সমাধান সূত্র বেরিয়ে আসেনি। পড়ুয়াদের পক্ষ থেকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেওয়া হয়, বিনয় কৃষ্ণ রায়কে অপসারণ না করা পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
সত্যাগ্রহ আন্দোলন চলাকালীন এদিন দিনের ভাগে তিনজন এবং সন্ধ্যার পর আরও একজন অসুস্থ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এদের চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
জানা গেছে এদিন কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিনয় কৃষ্ণ রায়ের স্থলে আপাতত ডিন (একাডেমিক)-এর দায়িত্ব সামলাবেন এসোসিয়েট ডিন ললিত চন্দ্র শইকীয়া। পঞ্জিয়ক কে এল বৈষ্ণব ও অধ্যাপক ফজল আহমদ তালুকদার সত্যাগ্রহী পড়ুয়াদের একথা জানিয়ে তাদের আন্দোলন প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান। তবে পড়ুয়ারা তা মানতে রাজি হয়নি। পড়ুয়াদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এই ব্যাপারটা ললিপপ ছাড়া আর কিছু নয়। এভাবে ললিপপ দিয়ে তাদের আন্দোলন ভেস্তে দেওয়ার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। বিনয় কৃষ্ণ রায়কে অপসারণ না করা পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
পড়ুয়াদের এদিন আন্দোলনের মাঝেই কাউকে কাউকে ল্যাপটপ,বই বা মোবাইল নিয়ে পড়াশোনা করতেও দেখা গেছে। তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনের পক্ষপাতি। তবে দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কোনভাবেই তারা আন্দোলন থেকে সরে যাবেন না।