অনলাইন ডেস্ক : ১৯৫৭র পর বুধবারের দিনটা। আক্ষরিক অর্থেই ডিএসএর ইতিহাসে তা লেখা থাকবে লাল হরফে। আসল কথা হল ‘ বিতর্কের ‘ আরও একটি রীলস তৈরি হয়ে গেল শিলচর জেলা ক্রীড়া সংস্থায়। দীর্ঘ ৬৬ বছরের একটা বিরতি শেষে ফের ডিএসএর কোনও ‘ সরকারি ‘ বৈঠক বসছে অন্যত্র! অর্থাৎ বহু বিতর্কিত তথা প্রতিক্ষিত গভর্নিং বডি ( জিবি ) ফরমেশনের মিটিংটা হচ্ছে শিলচর পুরসভার কনফারেন্স হলে। অজুহাত!! মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার সভার জন্য নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার দোহাই!
ইতিহাস ঘাটলে এতটুকু তথ্য তো হাতে এসেছে যে ১৯৫৭ সালের সেই দিনটার পর আর কখনও সংস্থার কোনও বৈঠক ডিএসএর বাইরে অনুষ্ঠিত হয়নি। তবে সোমবার সচিব অতনু ভট্টাচাৰ্য যে চিঠিটা সার্কুলেট করেন, তাতে সেই ট্র্যাডিশন নিমিষেই পাল্টে গেল। নতুন কমিটির ‘ বকেয়া ‘ জিবি ফরমেশনের বৈঠকটা এবারের মত অনুষ্ঠিত হবে শিলচর পুরসভার কনফারেন্স হলে। বুধবার সেখানে বৈঠক করার পিছনে মুখ্যমন্ত্রীর এস এম দেব স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় সভার নিরাপত্তাজনিত বিষয়টাকে দর্শীয়েছেন ডিএসএ সচিব। জেলা প্রশাসনের চিঠিও নাকি দেওয়া হয়েছে জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে।
মুখ্যমন্ত্রী আসছেন, নিরাপত্তার কড়াকড়ি তো থাকবেই – টিম ডিএসএর এই যুক্তিটা না হয় মানা গেল। কিন্তু কেন এত তাড়াহুড়ো, এই প্রশ্নটাকেও তো আর দেখেও না দেখা করা যাবে না। কারণ কমিটি গঠনের পর প্রায় দেড় দুমাস তো এমনিতেই পেরিয়ে গেছে। সচিব জিবি ডেকেও আবার অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত রাখতে বাধ্য হয়েছিলেন। শুধু কি জিবি ফরমেশন। নেই নেই করে ‘ বিভিন্ন ‘ কারণে ডিএসএর আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়নি এই গেল সপ্তাহে। তাহলে আচমকা কেন দৌড়ঝাপ?? প্রশ্নটা কিন্তু থেকেই যায়। তাহলে কি মুখ্যমন্ত্রীর সামনে ক্লিন ইমেজটা ধরে রাখতে চাইছে গেরুয়া ঘেঁষা ডিএসএর বর্তমান কমিটি।
বিগ ব্রেকিং হল, শহরে ফিরে এসেছেন শিলচরের বিধায়ক দীপায়ন চক্রবর্তী। সূত্রের দাবি মানলে যার জন্য ডিএসএর এইসব কাজকর্ম আটকে রয়েছিল। অতনু বারবার চেষ্টা করেও কিছু করতে পারেননি। এমনকি আপাদমস্তক কংগ্রেসি অতনুকে বাকিদের কাছ থেকে কটূক্তিও শুনতে হয়েছিল। তবে বিধায়ক তেলেঙ্গানা এবং ছত্তিশগড়ে রাজনৈতিক কাজ শেষে শহরে ফিরতেই যাবতীয় প্রেক্ষাপট পাল্টে যায়। জিবি ফরমেশনের রণকৌশল স্থির করতে শহরের এক বিলাসবহুল হোটেলে পছন্দের লোকদের নিয়ে বৈঠকও করেছিলেন দীপায়ন। এখন গোলমেলে সবকিছু ‘ আল ইজ ওয়েল ‘। তাই মুখ্যমন্ত্রীর সফরের প্রাক্কালেই হয়ে যাবে জিবি ফরমেশন।
উল্লেখ্য বুধবারের বৈঠকে জিবি ফরমেশন হবে। এদিন বি, জি এবং ই ক্যাটাগরির সদস্য নির্বাচন হবে। বিকেল পাঁচটায় শুরু হবে সেই বহুপ্রতিক্ষিত সভা। যা নির্ধারণ করবে ডিএসএর ভবিষ্যত কার্যসূচি। বলা বাহুল্য ১৯৫৭ সালে ডিএসএতে কোনও পরিকাঠামো ছিল না। তাই ওরিয়েন্টাল সিনেমা হলের এক কক্ষে বৈঠক করতে বাধ্য হয়েছিল তৎকালীন কমিটি। তবে বর্তমান কমিটি? সময় নিশ্চয়ই পাল্টেছে।
অনলাইন ডেস্ক : ১৯৫৭র পর বুধবারের দিনটা। আক্ষরিক অর্থেই ডিএসএর ইতিহাসে তা লেখা থাকবে লাল হরফে। আসল কথা হল ‘ বিতর্কের ‘ আরও একটি রীলস তৈরি হয়ে গেল শিলচর জেলা ক্রীড়া সংস্থায়। দীর্ঘ ৬৬ বছরের একটা বিরতি শেষে ফের ডিএসএর কোনও ‘ সরকারি ‘ বৈঠক বসছে অন্যত্র! অর্থাৎ বহু বিতর্কিত তথা প্রতিক্ষিত গভর্নিং বডি ( জিবি ) ফরমেশনের মিটিংটা হচ্ছে শিলচর পুরসভার কনফারেন্স হলে। অজুহাত!! মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার সভার জন্য নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার দোহাই!
ইতিহাস ঘাটলে এতটুকু তথ্য তো হাতে এসেছে যে ১৯৫৭ সালের সেই দিনটার পর আর কখনও সংস্থার কোনও বৈঠক ডিএসএর বাইরে অনুষ্ঠিত হয়নি। তবে সোমবার সচিব অতনু ভট্টাচাৰ্য যে চিঠিটা সার্কুলেট করেন, তাতে সেই ট্র্যাডিশন নিমিষেই পাল্টে গেল। নতুন কমিটির ‘ বকেয়া ‘ জিবি ফরমেশনের বৈঠকটা এবারের মত অনুষ্ঠিত হবে শিলচর পুরসভার কনফারেন্স হলে। বুধবার সেখানে বৈঠক করার পিছনে মুখ্যমন্ত্রীর এস এম দেব স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় সভার নিরাপত্তাজনিত বিষয়টাকে দর্শীয়েছেন ডিএসএ সচিব। জেলা প্রশাসনের চিঠিও নাকি দেওয়া হয়েছে জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে।
মুখ্যমন্ত্রী আসছেন, নিরাপত্তার কড়াকড়ি তো থাকবেই – টিম ডিএসএর এই যুক্তিটা না হয় মানা গেল। কিন্তু কেন এত তাড়াহুড়ো, এই প্রশ্নটাকেও তো আর দেখেও না দেখা করা যাবে না। কারণ কমিটি গঠনের পর প্রায় দেড় দুমাস তো এমনিতেই পেরিয়ে গেছে। সচিব জিবি ডেকেও আবার অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত রাখতে বাধ্য হয়েছিলেন। শুধু কি জিবি ফরমেশন। নেই নেই করে ‘ বিভিন্ন ‘ কারণে ডিএসএর আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়নি এই গেল সপ্তাহে। তাহলে আচমকা কেন দৌড়ঝাপ?? প্রশ্নটা কিন্তু থেকেই যায়। তাহলে কি মুখ্যমন্ত্রীর সামনে ক্লিন ইমেজটা ধরে রাখতে চাইছে গেরুয়া ঘেঁষা ডিএসএর বর্তমান কমিটি।
বিগ ব্রেকিং হল, শহরে ফিরে এসেছেন শিলচরের বিধায়ক দীপায়ন চক্রবর্তী। সূত্রের দাবি মানলে যার জন্য ডিএসএর এইসব কাজকর্ম আটকে রয়েছিল। অতনু বারবার চেষ্টা করেও কিছু করতে পারেননি। এমনকি আপাদমস্তক কংগ্রেসি অতনুকে বাকিদের কাছ থেকে কটূক্তিও শুনতে হয়েছিল। তবে বিধায়ক তেলেঙ্গানা এবং ছত্তিশগড়ে রাজনৈতিক কাজ শেষে শহরে ফিরতেই যাবতীয় প্রেক্ষাপট পাল্টে যায়। জিবি ফরমেশনের রণকৌশল স্থির করতে শহরের এক বিলাসবহুল হোটেলে পছন্দের লোকদের নিয়ে বৈঠকও করেছিলেন দীপায়ন। এখন গোলমেলে সবকিছু ‘ আল ইজ ওয়েল ‘। তাই মুখ্যমন্ত্রীর সফরের প্রাক্কালেই হয়ে যাবে জিবি ফরমেশন।
উল্লেখ্য বুধবারের বৈঠকে জিবি ফরমেশন হবে। এদিন বি, জি এবং ই ক্যাটাগরির সদস্য নির্বাচন হবে। বিকেল পাঁচটায় শুরু হবে সেই বহুপ্রতিক্ষিত সভা। যা নির্ধারণ করবে ডিএসএর ভবিষ্যত কার্যসূচি। বলা বাহুল্য ১৯৫৭ সালে ডিএসএতে কোনও পরিকাঠামো ছিল না। তাই ওরিয়েন্টাল সিনেমা হলের এক কক্ষে বৈঠক করতে বাধ্য হয়েছিল তৎকালীন কমিটি। তবে বর্তমান কমিটি? সময় নিশ্চয়ই পাল্টেছে।