শিলচর, ২৪ ডিসেম্বর : পঞ্চভূতে বিলীন হলেন কংগ্রেস (congress) নেতা কর্ণেন্দু ভট্টাচার্য। শনিবার সকালে শিলচরে পৌঁছয় প্রয়াত কর্ণেন্দু ভট্টাচার্যের নশ্বর দেহ। তাঁর মৃতদেহ শিলচরে পৌঁছতেই শোকাকুল পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এদিন ভোর ৫ টায় দিল্লি থেকে তাঁর মরদেহ গুয়াহাটির গোপীনাথ বরদলৈ বিমানবন্দর হয়ে শিলচর কুম্ভীরগ্রাম বিমানবন্দরে পৌঁছে। সেখান থেকে সোজা মালুগ্রামের বাসভবনে নিয়ে আসা হয়। পরবর্তীতে তাঁর বাড়ি থেকে শোভাযাত্রা করে তাঁর পার্থিব শরীর শিলচর জেলা কংগ্রেস কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়।
শিলচর জেলা কংগ্রেস কমিটির প্রাক্তন সভাপতি, প্রাক্তন সাংসদ ও বিধায়ক কর্ণেন্দু ভট্টাচার্যকে শেষ শ্রদ্ধা জানান দলীয় নেতা কর্মীরা। শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী গৌতম রায়। দুপুর পর্যন্ত শিলচর জেলা কংগ্রেস কার্যালয়ে দলীয় কর্মীরা তাঁকে শেষ শ্রদ্ধাঞ্জলী জানান। কংগ্রেস অফিসে শ্রদ্ধাঞ্জলী জানান এপিসিসি পক্ষে সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রশিদ চৌধুরী, সভাপতি তমালকান্তি বণিক, অরুণ দত্ত মজুমদার, কিশোর ভট্টাচার্য, বাবল হোড়, সুজন দত্ত, দেবদীপ দত্ত , অতনু ভট্টাচার্য, সঞ্চিতা আচার্য প্রমুখ। কার্যালয় থেকে ভট্টাচার্যের মরদেহ শ্মশান যাত্রার উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়া হয়। এদিন গৌতম রায় বলেন, বরাকে কর্ণেন্দু ভট্টাচার্যের মতো নেতা জন্মায়নি, আর ভবিষ্যতেও কেউ জন্মাবে না। তিনি অজাতশত্রু। তিনি যে মন্ত্রী হয়েছেন তাঁর অবদান রয়েছে বলে জানান।