অনলাইন ডেস্ক : বেশ কিছুদিন ধরেই সোনাবাড়িঘাট এলাকায় যানবাহনের এক সার্ভিসিং সেন্টারে চলছিল রমরমা জুয়ার আসর। মঙ্গলবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে আট জুয়াড়িকে গ্রেফতারের পাশাপাশি বাজেয়াপ্ত করেছে নগদ ৯৭০০ টাকা ও জুয়া খেলায় ব্যবহৃত তাস।
গ্রেফতার করা হয়েছে সাকিব আলম লস্কর, ইকবাল হোসেন লস্কর, ইমদাদ বড়ভূঁইয়া, বারুল হোসেন বড়ভূঁইয়া, সঞ্জু আহমদ চৌধুরী, সাদ্দাম হোসেন লস্কর, মকবুল হোসেন লস্কর ও রাকিব হোসেন লস্কর এই আটজনকে। এরা সোনাবাড়িঘাট, ধনেহরি, দক্ষিণ কৃষ্ণপুর ও সোনাই এলাকার বাসিন্দা। খেলা চলছিল বারুলের ভাইয়ের সার্ভিসিং সেন্টারে।
পুলিশের এক সূত্র জানান ওই সার্ভিসিং সেন্টারে বেশ কিছুদিন ধরেই চলছিল জুয়ার আসর। বিভিন্ন এলাকা থেকে জুয়াড়িরা এসে যোগ দিতো ওই আসরে। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ পেয়ে আগেও বার কয়েক অভিযান চালানো হয়েছে। তবে জুয়াড়িদের হাতেনাতে ধরা সম্ভব হয়নি। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আগেভাগেই তারা পালিয়ে যায়। মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালালে অবশ্য জুয়াড়িরা পালাতে পারে নি। তাদের হাতেনাতে পাকড়াও করা হয়।
ধৃত আটজনকে বুধবার পুলিশ আদালতে পেশ করে। আদালতের নির্দেশে তাদের প্রেরণ করা হয়েছে হাজতে।
গ্রেফতার করা হয়েছে সাকিব আলম লস্কর, ইকবাল হোসেন লস্কর, ইমদাদ বড়ভূঁইয়া, বারুল হোসেন বড়ভূঁইয়া, সঞ্জু আহমদ চৌধুরী, সাদ্দাম হোসেন লস্কর, মকবুল হোসেন লস্কর ও রাকিব হোসেন লস্কর এই আটজনকে। এরা সোনাবাড়িঘাট, ধনেহরি, দক্ষিণ কৃষ্ণপুর ও সোনাই এলাকার বাসিন্দা। খেলা চলছিল বারুলের ভাইয়ের সার্ভিসিং সেন্টারে।
পুলিশের এক সূত্র জানান ওই সার্ভিসিং সেন্টারে বেশ কিছুদিন ধরেই চলছিল জুয়ার আসর। বিভিন্ন এলাকা থেকে জুয়াড়িরা এসে যোগ দিতো ওই আসরে। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ পেয়ে আগেও বার কয়েক অভিযান চালানো হয়েছে। তবে জুয়াড়িদের হাতেনাতে ধরা সম্ভব হয়নি। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আগেভাগেই তারা পালিয়ে যায়। মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালালে অবশ্য জুয়াড়িরা পালাতে পারে নি। তাদের হাতেনাতে পাকড়াও করা হয়।
ধৃত আটজনকে বুধবার পুলিশ আদালতে পেশ করে। আদালতের নির্দেশে তাদের প্রেরণ করা হয়েছে হাজতে।