অনলাইন ডেস্ক : ঘরে চলছিল এসি মেশিন। ওই ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন যুবক। বুধবার সকালে ঘর থেকে উদ্ধার হয় তার ঠান্ডা হিম মৃতদেহ।
ঘটনা শিলচর ফকির টিলা এলাকার। অরিজিত সূত্রধর (৩৬) নামে ওই যুবকের মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র চাঞ্চল্যের।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে, অরিজিৎ কর্মসূত্রে থাকতেন নাগাল্যান্ডে। সেখান থেকে এসে মঙ্গলবার রাতে বাড়ি পৌঁছান। এরপর রাতে ঘরে এসি মেশিন চালিয়ে ঘুমান, এসি মেশিনের সঙ্গে চালান ফ্যানও। বুধবার সকালে তাকে অনেকক্ষণ জাগতে না দেখে তার ছোট ভাই ডাকতে যান। ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে শরীরে হাত দিয়ে দেখেন অরিজিৎ হিম হয়ে গেছেন। এই অবস্থায় তাকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা পরীক্ষা করে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
মৃত্যুর পর এদিনই মেডিকেলে অরিজিতের মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে পরিবারের লোকজন ও প্রতিবেশীরা যে বয়ান দিয়েছেন প্রাথমিকভাবে ঘটনাটা সে ধরনেরই বলে মনে হচ্ছে। তবে এরপরও ঘটনার পেছনে অন্য কোনও কারন লুকিয়ে রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ঘটনা শিলচর ফকির টিলা এলাকার। অরিজিত সূত্রধর (৩৬) নামে ওই যুবকের মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র চাঞ্চল্যের।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে, অরিজিৎ কর্মসূত্রে থাকতেন নাগাল্যান্ডে। সেখান থেকে এসে মঙ্গলবার রাতে বাড়ি পৌঁছান। এরপর রাতে ঘরে এসি মেশিন চালিয়ে ঘুমান, এসি মেশিনের সঙ্গে চালান ফ্যানও। বুধবার সকালে তাকে অনেকক্ষণ জাগতে না দেখে তার ছোট ভাই ডাকতে যান। ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে শরীরে হাত দিয়ে দেখেন অরিজিৎ হিম হয়ে গেছেন। এই অবস্থায় তাকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা পরীক্ষা করে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
মৃত্যুর পর এদিনই মেডিকেলে অরিজিতের মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে পরিবারের লোকজন ও প্রতিবেশীরা যে বয়ান দিয়েছেন প্রাথমিকভাবে ঘটনাটা সে ধরনেরই বলে মনে হচ্ছে। তবে এরপরও ঘটনার পেছনে অন্য কোনও কারন লুকিয়ে রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।