অনলাইন ডেস্ক : মণিপুরের পর এবার উত্তপ্ত গারো পাহাড়। মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমার কার্যালয়ে হামলা চালালো উত্তেজিত জনতা। সে-সময় কার্যালয়ে-ই ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী সাংমা। তিনি বরাতজোরে রক্ষা পেলেও হামলাকারীদের আক্রমণে গুরুতর আহত হয়েছেন তাঁর ৫ নিরাপত্তা রক্ষী। সোমবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটেছে মেঘালয়ের তুরায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে কাঁদানেগ্যাস ছুড়তে হয়েছে পুলিশকে। ‘নাইট কার্ফু’ জারি করেছে প্রশাসন। সবমিলিয়ে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে গারো পাহাড়ে।
তুরা শহরকে রাজ্যের শীতকালীন রাজধানী করার দাবিতে কত কয়েকদিন ধরে অনশন করছে গারো পাহাড়ের বেশ কয়েকটি সংগঠন। এছাড়া রাজ্যে একটি পূর্ববর্তী রোস্টার সিস্টেম অর্থাৎ পালাক্রমে কোন ব্যক্তি কী কাজ করবেন, সেই তালিকা পুনর্বহালের দাবিও করে আসছেন তারা। সূত্রের খবর, এদিন সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী সাংমা তুরাতে তাঁর কার্যালয়ে একাংশ বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন। তখন বাইরে থাকা বিক্ষোভকারিদের একটি বড় অংশ কার্যালয় ঘেরাও এবং প্রবেশ পথ অবরোধ করে। একসময় পাথর ছুঁড়তে থাকে তারা। এই হামলায় আহত হন মুখ্যমন্ত্রীর সুরক্ষায় নিয়োজিত পাঁচ নিরাপত্তাকর্মী। পরে অবশ্য কাঁদানেগ্যাস ছুড়ে বিক্ষোভকারীদের হটিয়ে দেয় পুলিশ। জারি করা হয় নাইট কার্ফু। মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় (সিএমও) জানিয়েছে যে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও তা এখনও উত্তেজনাপূর্ণ।
এদিকে, হামলার ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন সাংমা। পাশাপাশি আহত নিরাপত্তা রক্ষীদের চিকিৎসা বাবদ এককালীন ৫০ হাজার টাকার অর্থসাহায্যও ঘোষণা করেছেন তিনি।
সূত্রের দাবি, যখন হামলা চালানো হয়, সে-সময় তিন ঘন্টারও বেশি সময় ধরে সুশীল সমাজের গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে কথা বলছিলেন মুখ্যমন্ত্রী সাংমা। এতে স্পষ্ট, হামলাকারীরা আন্দোলনকারী দলগুলির সঙ্গে যুক্ত নয়।
তুরা শহরকে রাজ্যের শীতকালীন রাজধানী করার দাবিতে কত কয়েকদিন ধরে অনশন করছে গারো পাহাড়ের বেশ কয়েকটি সংগঠন। এছাড়া রাজ্যে একটি পূর্ববর্তী রোস্টার সিস্টেম অর্থাৎ পালাক্রমে কোন ব্যক্তি কী কাজ করবেন, সেই তালিকা পুনর্বহালের দাবিও করে আসছেন তারা। সূত্রের খবর, এদিন সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী সাংমা তুরাতে তাঁর কার্যালয়ে একাংশ বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন। তখন বাইরে থাকা বিক্ষোভকারিদের একটি বড় অংশ কার্যালয় ঘেরাও এবং প্রবেশ পথ অবরোধ করে। একসময় পাথর ছুঁড়তে থাকে তারা। এই হামলায় আহত হন মুখ্যমন্ত্রীর সুরক্ষায় নিয়োজিত পাঁচ নিরাপত্তাকর্মী। পরে অবশ্য কাঁদানেগ্যাস ছুড়ে বিক্ষোভকারীদের হটিয়ে দেয় পুলিশ। জারি করা হয় নাইট কার্ফু। মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় (সিএমও) জানিয়েছে যে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও তা এখনও উত্তেজনাপূর্ণ।
এদিকে, হামলার ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন সাংমা। পাশাপাশি আহত নিরাপত্তা রক্ষীদের চিকিৎসা বাবদ এককালীন ৫০ হাজার টাকার অর্থসাহায্যও ঘোষণা করেছেন তিনি।
সূত্রের দাবি, যখন হামলা চালানো হয়, সে-সময় তিন ঘন্টারও বেশি সময় ধরে সুশীল সমাজের গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে কথা বলছিলেন মুখ্যমন্ত্রী সাংমা। এতে স্পষ্ট, হামলাকারীরা আন্দোলনকারী দলগুলির সঙ্গে যুক্ত নয়।