অনলাইন ডেস্ক : বেধড়ক মারপিট করা হলো যুবককে। শালচাপরা দ্বিতীয় খন্ডের বাসিন্দা জাবির হোসেন চৌধুরী নামে ওই যুবককে শুক্রবার সকালে মারপিট করা হয় তারাপুর সেকেন্ড
রেল গেটের কাছে । ঘটনা নিয়ে জাবিরের বাবা মায়াজুল আলী চৌধুরী থানায় দায়ের করেছেন এজাহার। এতে তিনি অভিযুক্ত করেছেন তারাপুর ইএন্ডডি কলোনী এলাকার পিন্টু শীল ও তার সঙ্গী রমা নামে একজনকে।
এজাহারে মায়াজুল আলি উল্লেখ করেছেন, শুক্রবার সকাল ন’টা নাগাদ জাবির শিলচর থেকে সব্জি কিনে নিয়ে যাওয়ার জন্য অটোয় চড়ে আসছিলেন। তখন ওই অটোরই অন্য যাত্রী পিন্টু অহেতুক বিবাদে জড়িয়ে পড়েন তার সঙ্গে। এবং রেলগেটের কাছে অটো থামিয়ে জাবিরকে নিচে নামিয়ে আপত্তিজনক সব কথাবার্তা বলার সঙ্গে সঙ্গে বেধড়ক মারপিট করেন। মারপিটে পিন্টুর সঙ্গে যোগ দেয় আরও ৪-৫ জন। যাদের মধ্যে একজন রমাকে তিনি সনাক্ত করতে পেরেছেন। পিন্টুদের হামলার শিকার হয়ে জাবির রক্তাক্ত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। সেসময় শাল চাপরা এলাকার একজন ব্যক্তি অন্য একটি অটোতে চড়ে যাওয়ার সময় তার নজরে পড়ে ব্যাপারটা। তিনি মোবাইলে ঘটনার কথা জানান তাকে। খবর পেয়ে তিনি অন্য কয়েকজনকে নিয়ে সেখানে হাজির হন। তখন পিন্টুরা তাকেও গালিগালাজ করা সহ হত্যার হুমকি দেন। এসবের মাঝে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে জাবিরকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য পাঠায় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। জাবির বর্তমানে মেডিকেলে চিকিৎসাধীন।
মায়াজুল আলী এজাহারে আরও উল্লেখ করেছেন,হামলা চালানোর সঙ্গে সঙ্গে পিন্টুরা জাবিরের সঙ্গে থাকা ২৭হাজার টাকাও ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।
এদিকে পিন্টুর ঘনিষ্ঠ সূত্রে দাবি করা হয়েছে, জাবির অটোতে সওয়ারী হওয়া এক মহিলা যাত্রীর সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছিলেন। তখন পিন্টু এতে আপত্তি জানান। যদিও তিনি নিজে মারপিটে জড়াননি। পিন্টু প্রতিবাদ জানিয়ে অটো থামানোর পর আশপাশের লোকেরা চিৎকার চেঁচামেচি শুনে এগিয়ে আসেন। তারা ঘটনার কথা শুনে জাবির কে গণধোলাই দেন।
রেল গেটের কাছে ।
এজাহারে মায়াজুল আলি উল্লেখ করেছেন, শুক্রবার সকাল ন’টা নাগাদ জাবির শিলচর থেকে সব্জি কিনে নিয়ে যাওয়ার জন্য অটোয় চড়ে আসছিলেন। তখন ওই অটোরই অন্য যাত্রী পিন্টু অহেতুক বিবাদে জড়িয়ে পড়েন তার সঙ্গে। এবং রেলগেটের কাছে অটো থামিয়ে জাবিরকে নিচে নামিয়ে আপত্তিজনক সব কথাবার্তা বলার সঙ্গে সঙ্গে বেধড়ক মারপিট করেন। মারপিটে পিন্টুর সঙ্গে যোগ দেয় আরও ৪-৫ জন। যাদের মধ্যে একজন রমাকে তিনি সনাক্ত করতে পেরেছেন। পিন্টুদের হামলার শিকার হয়ে জাবির রক্তাক্ত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। সেসময় শাল চাপরা এলাকার একজন ব্যক্তি অন্য একটি অটোতে চড়ে যাওয়ার সময় তার নজরে পড়ে ব্যাপারটা। তিনি মোবাইলে ঘটনার কথা জানান তাকে। খবর পেয়ে তিনি অন্য কয়েকজনকে নিয়ে সেখানে হাজির হন। তখন পিন্টুরা তাকেও গালিগালাজ করা সহ হত্যার হুমকি দেন। এসবের মাঝে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে জাবিরকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য পাঠায় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। জাবির বর্তমানে মেডিকেলে চিকিৎসাধীন।
মায়াজুল আলী এজাহারে আরও উল্লেখ করেছেন,হামলা চালানোর সঙ্গে সঙ্গে পিন্টুরা জাবিরের সঙ্গে থাকা ২৭হাজার টাকাও ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।
এদিকে পিন্টুর ঘনিষ্ঠ সূত্রে দাবি করা হয়েছে, জাবির অটোতে সওয়ারী হওয়া এক মহিলা যাত্রীর সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছিলেন। তখন পিন্টু এতে আপত্তি জানান। যদিও তিনি নিজে মারপিটে জড়াননি। পিন্টু প্রতিবাদ জানিয়ে অটো থামানোর পর আশপাশের লোকেরা চিৎকার চেঁচামেচি শুনে এগিয়ে আসেন। তারা ঘটনার কথা শুনে জাবির কে গণধোলাই দেন।