অনলাইন ডেস্ক : লরিতে আটার বস্তার আড়ালে লুকিয়ে পাচারের সময় শিলচরে বাজেয়াপ্ত করা হলো প্রচুর পরিমাণ কফ সিরাপ। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৩০০টি কার্টনে থাকা ৪৮ হাজার কফসিরাপের শিশি। আন্তর্জাতিক বাজারে এসবের মূল্য হবে প্রায় পাঁচ কোটি টাকা। এসব কফ সিরাপ বাজেয়াপ্ত করার সঙ্গে সঙ্গে গ্রেফতার করা হয়েছে লরির চালক বিহারের ফুলারিয়া এলাকার গিধার বাসিন্দা আরসি রাজাকে।
জানা গেছে গোপন সূত্রের খবরের ভিত্তিতে শুক্রবার দুপুরের দিকে রামনগর আইএসবিটি সংলগ্ন এলাকায় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা লরিটিতে তল্লাশি চালায় পুলিশ। লরিতে লোড করা ছিল আটার বস্তা। তল্লাশির সময় এসব আটার বস্তার আড়ালে লুকিয়ে রাখা অবস্থায় কফসিরাপের কার্টনগুলো পাওয়া যায়।
পুলিশ সুপার নূমল মাহাতো জানিয়েছেন, লরিটি এসেছিল গুয়াহাটির দিক থেকে। খুব সম্ভবত কফ সিরাপ আনা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে অন্য কোনও রাজ্য থেকে। এবং সেসব নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল আগরতলায়। এদিকে পুলিশের অন্য এক সূত্র জানান, আগরতলায় নিয়ে কফ সিরাপ পাচারের মতলব ছিল বাংলাদেশে। বাজেয়াপ্ত করা এসকাফ কফসিরাপ-এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে বাংলাদেশে। নেশার জন্য ব্যবহৃত হয় এসব কফসিরাপ।এবং এসব পাচারের পেছনে নিশ্চিতভাবে রয়েছে বড় মাপের কেউ। বর্তমানে পাচারের পেছনে যেসব বড়মাথা জড়িত রয়েছে তাদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
জানা গেছে গোপন সূত্রের খবরের ভিত্তিতে শুক্রবার দুপুরের দিকে রামনগর আইএসবিটি সংলগ্ন এলাকায় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা লরিটিতে তল্লাশি চালায় পুলিশ। লরিতে লোড করা ছিল আটার বস্তা। তল্লাশির সময় এসব আটার বস্তার আড়ালে লুকিয়ে রাখা অবস্থায় কফসিরাপের কার্টনগুলো পাওয়া যায়।
পুলিশ সুপার নূমল মাহাতো জানিয়েছেন, লরিটি এসেছিল গুয়াহাটির দিক থেকে। খুব সম্ভবত কফ সিরাপ আনা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে অন্য কোনও রাজ্য থেকে। এবং সেসব নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল আগরতলায়। এদিকে পুলিশের অন্য এক সূত্র জানান, আগরতলায় নিয়ে কফ সিরাপ পাচারের মতলব ছিল বাংলাদেশে। বাজেয়াপ্ত করা এসকাফ কফসিরাপ-এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে বাংলাদেশে। নেশার জন্য ব্যবহৃত হয় এসব কফসিরাপ।এবং এসব পাচারের পেছনে নিশ্চিতভাবে রয়েছে বড় মাপের কেউ। বর্তমানে পাচারের পেছনে যেসব বড়মাথা জড়িত রয়েছে তাদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।