অনলাইন ডেস্ক : শিলচর পুরনিগমের নির্বাচনের ভোটার তালিকা নিয়ে এখনও অন্ধকারে রয়েছেন অনেক ভোটারই। এই পরিস্থিতিতে দাবি ও আপত্তি জানানোর সময়সীমা বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি আধিকারিকদের চিঠি লিখলেন দুই সাংসদ ডা: রাজদীপ রায় ও সুস্মিতা দেব।
ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে গত ৮ মে। প্রকাশিত ভোটার তালিকা নিয়ে নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি ও আপত্তি জানানোর জন্য শেষ তারিখ ছিল সোমবার ১৫ মে। ভোটার তালিকা দেখার জন্য রাখা হয়েছিল দশটি নিবন্ধিত সরকারি কার্যালয়ে। কিন্তু ভোটার তালিকা দেখবেন কি, ওয়ার্ড অদল বদলের দরুন অনেকে এটাই জানতে পারেননি যে তার এলাকাটা অদৌ কোন ওয়ার্ডে পড়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকেই অভিযোগ উঠছিল।
এই পরিস্থিতিতে শিলচরের সাংসদ ডা: রাজদীপ রায় রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার অলক কুমারকে চিঠি লিখে নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি ও আপত্তি জানানোর সময়সীমা আরো ১৫ দিন বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
একইভাবে রাজ্যসভা সাংসদ সুস্মিতা দেবও জেলাশাসক রোহন কুমার ঝা-কে চিঠি লিখে এই সময়সীমা এক মাস বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
এদিকে ভুক্তভোগী ভোটারদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হলেও কোন এলাকা কোন ওয়ার্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এ নিয়ে স্পষ্টভাবে কিছুই জানানো হয়নি। তাই তারা নিজেদের ওয়ার্ডই খুঁজে পাননি। অনেকেই অভিযোগ করেছেন এ নিয়ে নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয় বা জেলা শাসকের কার্যালয় কোথাও গিয়েই সদুত্তর পাননি। ভোটাররা সময়সীমা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কোন এলাকা কোন ওয়ার্ডে পড়েছে এ নিয়ে সবিস্তারে তথ্য তুলে ধরার জন্য দাবি জানিয়েছেন।
ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে গত ৮ মে। প্রকাশিত ভোটার তালিকা নিয়ে নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি ও আপত্তি জানানোর জন্য শেষ তারিখ ছিল সোমবার ১৫ মে। ভোটার তালিকা দেখার জন্য রাখা হয়েছিল দশটি নিবন্ধিত সরকারি কার্যালয়ে। কিন্তু ভোটার তালিকা দেখবেন কি, ওয়ার্ড অদল বদলের দরুন অনেকে এটাই জানতে পারেননি যে তার এলাকাটা অদৌ কোন ওয়ার্ডে পড়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকেই অভিযোগ উঠছিল।
এই পরিস্থিতিতে শিলচরের সাংসদ ডা: রাজদীপ রায় রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার অলক কুমারকে চিঠি লিখে নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি ও আপত্তি জানানোর সময়সীমা আরো ১৫ দিন বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
একইভাবে রাজ্যসভা সাংসদ সুস্মিতা দেবও জেলাশাসক রোহন কুমার ঝা-কে চিঠি লিখে এই সময়সীমা এক মাস বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
এদিকে ভুক্তভোগী ভোটারদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হলেও কোন এলাকা কোন ওয়ার্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এ নিয়ে স্পষ্টভাবে কিছুই জানানো হয়নি। তাই তারা নিজেদের ওয়ার্ডই খুঁজে পাননি। অনেকেই অভিযোগ করেছেন এ নিয়ে নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয় বা জেলা শাসকের কার্যালয় কোথাও গিয়েই সদুত্তর পাননি। ভোটাররা সময়সীমা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কোন এলাকা কোন ওয়ার্ডে পড়েছে এ নিয়ে সবিস্তারে তথ্য তুলে ধরার জন্য দাবি জানিয়েছেন।
অনলাইন ডেস্ক : শিলচর পুরনিগমের নির্বাচনের ভোটার তালিকা নিয়ে এখনও অন্ধকারে রয়েছেন অনেক ভোটারই। এই পরিস্থিতিতে দাবি ও আপত্তি জানানোর সময়সীমা বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি আধিকারিকদের চিঠি লিখলেন দুই সাংসদ ডা: রাজদীপ রায় ও সুস্মিতা দেব।
ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে গত ৮ মে। প্রকাশিত ভোটার তালিকা নিয়ে নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি ও আপত্তি জানানোর জন্য শেষ তারিখ ছিল সোমবার ১৫ মে। ভোটার তালিকা দেখার জন্য রাখা হয়েছিল দশটি নিবন্ধিত সরকারি কার্যালয়ে। কিন্তু ভোটার তালিকা দেখবেন কি, ওয়ার্ড অদল বদলের দরুন অনেকে এটাই জানতে পারেননি যে তার এলাকাটা অদৌ কোন ওয়ার্ডে পড়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকেই অভিযোগ উঠছিল।
এই পরিস্থিতিতে শিলচরের সাংসদ ডা: রাজদীপ রায় রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার অলক কুমারকে চিঠি লিখে নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি ও আপত্তি জানানোর সময়সীমা আরো ১৫ দিন বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
একইভাবে রাজ্যসভা সাংসদ সুস্মিতা দেবও জেলাশাসক রোহন কুমার ঝা-কে চিঠি লিখে এই সময়সীমা এক মাস বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
এদিকে ভুক্তভোগী ভোটারদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হলেও কোন এলাকা কোন ওয়ার্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এ নিয়ে স্পষ্টভাবে কিছুই জানানো হয়নি। তাই তারা নিজেদের ওয়ার্ডই খুঁজে পাননি। অনেকেই অভিযোগ করেছেন এ নিয়ে নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয় বা জেলা শাসকের কার্যালয় কোথাও গিয়েই সদুত্তর পাননি। ভোটাররা সময়সীমা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কোন এলাকা কোন ওয়ার্ডে পড়েছে এ নিয়ে সবিস্তারে তথ্য তুলে ধরার জন্য দাবি জানিয়েছেন।
ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে গত ৮ মে। প্রকাশিত ভোটার তালিকা নিয়ে নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি ও আপত্তি জানানোর জন্য শেষ তারিখ ছিল সোমবার ১৫ মে। ভোটার তালিকা দেখার জন্য রাখা হয়েছিল দশটি নিবন্ধিত সরকারি কার্যালয়ে। কিন্তু ভোটার তালিকা দেখবেন কি, ওয়ার্ড অদল বদলের দরুন অনেকে এটাই জানতে পারেননি যে তার এলাকাটা অদৌ কোন ওয়ার্ডে পড়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকেই অভিযোগ উঠছিল।
এই পরিস্থিতিতে শিলচরের সাংসদ ডা: রাজদীপ রায় রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার অলক কুমারকে চিঠি লিখে নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি ও আপত্তি জানানোর সময়সীমা আরো ১৫ দিন বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
একইভাবে রাজ্যসভা সাংসদ সুস্মিতা দেবও জেলাশাসক রোহন কুমার ঝা-কে চিঠি লিখে এই সময়সীমা এক মাস বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
এদিকে ভুক্তভোগী ভোটারদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হলেও কোন এলাকা কোন ওয়ার্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এ নিয়ে স্পষ্টভাবে কিছুই জানানো হয়নি। তাই তারা নিজেদের ওয়ার্ডই খুঁজে পাননি। অনেকেই অভিযোগ করেছেন এ নিয়ে নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয় বা জেলা শাসকের কার্যালয় কোথাও গিয়েই সদুত্তর পাননি। ভোটাররা সময়সীমা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কোন এলাকা কোন ওয়ার্ডে পড়েছে এ নিয়ে সবিস্তারে তথ্য তুলে ধরার জন্য দাবি জানিয়েছেন।