অনলাইন ডেস্ক : দরিদ্র পরিবারের মেয়ে, তবে পড়াশোনার প্রতি রয়েছে প্রচুর আগ্রহ। তার এই আগ্রহকে হাতিয়ার করে স্বপ্ন দেখিয়ে সুদূর নেপালের পোখরা এলাকা থেকে ফুসলিয়ে এনে শিলচরের নিষিদ্ধ পল্লীতে বিক্রি করে দিয়েছিল এক পাচারকারী। অবশেষে উদ্ধার করা হলো বছর ১৬-র এই কিশোরীকে।
ভারতে পড়াশোনার ভালো সুযোগ মিলবে সঙ্গে মিলবে এক উন্নত জীবনও। পোখরা এলাকার বাসিন্দা কিশোরীকে এমন স্বপ্ন দেখিয়ে মাস কয়েক আগে ঘর ছাড়তে বাধ্য করেছিল সেখানকারই এক পাচারকারী। তাকে নিয়ে আসে শিলচরে, এখানে এনে বিক্রি করে দেয় নিষিদ্ধ পল্লীতে। এরপর যা হবার তা-ই ঘটেছে এই নাবালিকার জীবনে। নানাভাবে অত্যাচার চালিয়ে তাকে বাধ্য করা হয় দেহ ব্যবসায় যোগ দিতে। এদিকে নাবালিকা নাপাত্তা হওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই তার পরিজনরা রিপোর্ট করেন সেখানকার পুলিশের কাছে। নেপাল পুলিশ তদন্ত চালিয়ে পাচারকারীকে সনাক্তকরণের পর গ্রেফতার করে। তার সূত্রে জানা যায়, নাবালিকাকে শিলচরে বিক্রি করা হয়েছে। তখন নেপাল পুলিশের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয় পশ্চিমবঙ্গ ভিত্তিক এনজিও “ডুয়ার্স এক্সপ্রেসমেল”-এর কর্মকর্তাদের সঙ্গে। ওই এনজিওর কর্মকর্তারা যোগাযোগ করেন কাছাড়ের ডিস্ট্রিক্ট চাইল্ড প্রোটেকশন ইউনিটের সঙ্গে। চাইল্ড প্রটেকশন ইউনিটের সূত্রে সক্রিয় হয় বরাকভ্যালি ওয়েলফেয়ার ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি নামে এক এনজিও। খোঁজখবর করে নিশ্চিত তথ্য আসে যে কিশোরী রয়েছে নিষিদ্ধপল্লীতেই। এরপর স্থানীয় পুলিশের কাছে কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য সাহায্য চাওয়া হয়। তবে পুলিশ খোঁজখবর শুরু করতেই তাকে নিষিদ্ধ পল্লী থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত বুধবার রাতে শহরের মেহেরপুর এলাকার এক বাড়ি থেকে কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর তাকে পাঠানো হয়েছে হোমে।
কিশোরীকে উদ্ধার করা হলেও শিলচরে এপর্যন্ত ধরপাকড়ের কোনও খবর নেই। পুলিশের এক উচ্চপদস্থ সূত্র জানান, তাদের কাছে কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য সাহায্য চাওয়া হয়েছিল। তারা সেই মতো ব্যবস্থা নিয়েছেন।
এদিকে নেপালে ধৃত পাচারকারী সম্পর্কে জানা গেছে শিলচরে তার এক আত্মীয় রয়েছেন। কিশোরীকে এখানে নিয়ে এখানে আসার পেছনে ওই আত্মীয়ের কোনও ভূমিকা রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ভারতে পড়াশোনার ভালো সুযোগ মিলবে সঙ্গে মিলবে এক উন্নত জীবনও। পোখরা এলাকার বাসিন্দা কিশোরীকে এমন স্বপ্ন দেখিয়ে মাস কয়েক আগে ঘর ছাড়তে বাধ্য করেছিল সেখানকারই এক পাচারকারী। তাকে নিয়ে আসে শিলচরে, এখানে এনে বিক্রি করে দেয় নিষিদ্ধ পল্লীতে। এরপর যা হবার তা-ই ঘটেছে এই নাবালিকার জীবনে। নানাভাবে অত্যাচার চালিয়ে তাকে বাধ্য করা হয় দেহ ব্যবসায় যোগ দিতে। এদিকে নাবালিকা নাপাত্তা হওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই তার পরিজনরা রিপোর্ট করেন সেখানকার পুলিশের কাছে। নেপাল পুলিশ তদন্ত চালিয়ে পাচারকারীকে সনাক্তকরণের পর গ্রেফতার করে। তার সূত্রে জানা যায়, নাবালিকাকে শিলচরে বিক্রি করা হয়েছে। তখন নেপাল পুলিশের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয় পশ্চিমবঙ্গ ভিত্তিক এনজিও “ডুয়ার্স এক্সপ্রেসমেল”-এর কর্মকর্তাদের সঙ্গে। ওই এনজিওর কর্মকর্তারা যোগাযোগ করেন কাছাড়ের ডিস্ট্রিক্ট চাইল্ড প্রোটেকশন ইউনিটের সঙ্গে। চাইল্ড প্রটেকশন ইউনিটের সূত্রে সক্রিয় হয় বরাকভ্যালি ওয়েলফেয়ার ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি নামে এক এনজিও। খোঁজখবর করে নিশ্চিত তথ্য আসে যে কিশোরী রয়েছে নিষিদ্ধপল্লীতেই। এরপর স্থানীয় পুলিশের কাছে কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য সাহায্য চাওয়া হয়। তবে পুলিশ খোঁজখবর শুরু করতেই তাকে নিষিদ্ধ পল্লী থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত বুধবার রাতে শহরের মেহেরপুর এলাকার এক বাড়ি থেকে কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর তাকে পাঠানো হয়েছে হোমে।
কিশোরীকে উদ্ধার করা হলেও শিলচরে এপর্যন্ত ধরপাকড়ের কোনও খবর নেই। পুলিশের এক উচ্চপদস্থ সূত্র জানান, তাদের কাছে কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য সাহায্য চাওয়া হয়েছিল। তারা সেই মতো ব্যবস্থা নিয়েছেন।
এদিকে নেপালে ধৃত পাচারকারী সম্পর্কে জানা গেছে শিলচরে তার এক আত্মীয় রয়েছেন। কিশোরীকে এখানে নিয়ে এখানে আসার পেছনে ওই আত্মীয়ের কোনও ভূমিকা রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক : দরিদ্র পরিবারের মেয়ে, তবে পড়াশোনার প্রতি রয়েছে প্রচুর আগ্রহ। তার এই আগ্রহকে হাতিয়ার করে স্বপ্ন দেখিয়ে সুদূর নেপালের পোখরা এলাকা থেকে ফুসলিয়ে এনে শিলচরের নিষিদ্ধ পল্লীতে বিক্রি করে দিয়েছিল এক পাচারকারী। অবশেষে উদ্ধার করা হলো বছর ১৬-র এই কিশোরীকে।
ভারতে পড়াশোনার ভালো সুযোগ মিলবে সঙ্গে মিলবে এক উন্নত জীবনও। পোখরা এলাকার বাসিন্দা কিশোরীকে এমন স্বপ্ন দেখিয়ে মাস কয়েক আগে ঘর ছাড়তে বাধ্য করেছিল সেখানকারই এক পাচারকারী। তাকে নিয়ে আসে শিলচরে, এখানে এনে বিক্রি করে দেয় নিষিদ্ধ পল্লীতে। এরপর যা হবার তা-ই ঘটেছে এই নাবালিকার জীবনে। নানাভাবে অত্যাচার চালিয়ে তাকে বাধ্য করা হয় দেহ ব্যবসায় যোগ দিতে। এদিকে নাবালিকা নাপাত্তা হওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই তার পরিজনরা রিপোর্ট করেন সেখানকার পুলিশের কাছে। নেপাল পুলিশ তদন্ত চালিয়ে পাচারকারীকে সনাক্তকরণের পর গ্রেফতার করে। তার সূত্রে জানা যায়, নাবালিকাকে শিলচরে বিক্রি করা হয়েছে। তখন নেপাল পুলিশের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয় পশ্চিমবঙ্গ ভিত্তিক এনজিও “ডুয়ার্স এক্সপ্রেসমেল”-এর কর্মকর্তাদের সঙ্গে। ওই এনজিওর কর্মকর্তারা যোগাযোগ করেন কাছাড়ের ডিস্ট্রিক্ট চাইল্ড প্রোটেকশন ইউনিটের সঙ্গে। চাইল্ড প্রটেকশন ইউনিটের সূত্রে সক্রিয় হয় বরাকভ্যালি ওয়েলফেয়ার ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি নামে এক এনজিও। খোঁজখবর করে নিশ্চিত তথ্য আসে যে কিশোরী রয়েছে নিষিদ্ধপল্লীতেই। এরপর স্থানীয় পুলিশের কাছে কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য সাহায্য চাওয়া হয়। তবে পুলিশ খোঁজখবর শুরু করতেই তাকে নিষিদ্ধ পল্লী থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত বুধবার রাতে শহরের মেহেরপুর এলাকার এক বাড়ি থেকে কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর তাকে পাঠানো হয়েছে হোমে।
কিশোরীকে উদ্ধার করা হলেও শিলচরে এপর্যন্ত ধরপাকড়ের কোনও খবর নেই। পুলিশের এক উচ্চপদস্থ সূত্র জানান, তাদের কাছে কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য সাহায্য চাওয়া হয়েছিল। তারা সেই মতো ব্যবস্থা নিয়েছেন।
এদিকে নেপালে ধৃত পাচারকারী সম্পর্কে জানা গেছে শিলচরে তার এক আত্মীয় রয়েছেন। কিশোরীকে এখানে নিয়ে এখানে আসার পেছনে ওই আত্মীয়ের কোনও ভূমিকা রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ভারতে পড়াশোনার ভালো সুযোগ মিলবে সঙ্গে মিলবে এক উন্নত জীবনও। পোখরা এলাকার বাসিন্দা কিশোরীকে এমন স্বপ্ন দেখিয়ে মাস কয়েক আগে ঘর ছাড়তে বাধ্য করেছিল সেখানকারই এক পাচারকারী। তাকে নিয়ে আসে শিলচরে, এখানে এনে বিক্রি করে দেয় নিষিদ্ধ পল্লীতে। এরপর যা হবার তা-ই ঘটেছে এই নাবালিকার জীবনে। নানাভাবে অত্যাচার চালিয়ে তাকে বাধ্য করা হয় দেহ ব্যবসায় যোগ দিতে। এদিকে নাবালিকা নাপাত্তা হওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই তার পরিজনরা রিপোর্ট করেন সেখানকার পুলিশের কাছে। নেপাল পুলিশ তদন্ত চালিয়ে পাচারকারীকে সনাক্তকরণের পর গ্রেফতার করে। তার সূত্রে জানা যায়, নাবালিকাকে শিলচরে বিক্রি করা হয়েছে। তখন নেপাল পুলিশের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয় পশ্চিমবঙ্গ ভিত্তিক এনজিও “ডুয়ার্স এক্সপ্রেসমেল”-এর কর্মকর্তাদের সঙ্গে। ওই এনজিওর কর্মকর্তারা যোগাযোগ করেন কাছাড়ের ডিস্ট্রিক্ট চাইল্ড প্রোটেকশন ইউনিটের সঙ্গে। চাইল্ড প্রটেকশন ইউনিটের সূত্রে সক্রিয় হয় বরাকভ্যালি ওয়েলফেয়ার ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি নামে এক এনজিও। খোঁজখবর করে নিশ্চিত তথ্য আসে যে কিশোরী রয়েছে নিষিদ্ধপল্লীতেই। এরপর স্থানীয় পুলিশের কাছে কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য সাহায্য চাওয়া হয়। তবে পুলিশ খোঁজখবর শুরু করতেই তাকে নিষিদ্ধ পল্লী থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত বুধবার রাতে শহরের মেহেরপুর এলাকার এক বাড়ি থেকে কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর তাকে পাঠানো হয়েছে হোমে।
কিশোরীকে উদ্ধার করা হলেও শিলচরে এপর্যন্ত ধরপাকড়ের কোনও খবর নেই। পুলিশের এক উচ্চপদস্থ সূত্র জানান, তাদের কাছে কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য সাহায্য চাওয়া হয়েছিল। তারা সেই মতো ব্যবস্থা নিয়েছেন।
এদিকে নেপালে ধৃত পাচারকারী সম্পর্কে জানা গেছে শিলচরে তার এক আত্মীয় রয়েছেন। কিশোরীকে এখানে নিয়ে এখানে আসার পেছনে ওই আত্মীয়ের কোনও ভূমিকা রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।