অনলাইন ডেস্ক : আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়নি বাদ্রিসেতুর, এর মধ্যেই ধসে গেল অ্যপ্রোচের কিছু অংশ।
সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন না হলেও কিছুদিন ধরেই শুরু হয়ে যায় যান চলাচল। ছোট ছোট যানবাহনের পাশাপাশি অনেক সময় ভারি মালবাহী গাড়িও চলাচল করে থাকে। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার সকালে দেখা যায় শিলচরের দিকে ঠিক সেতুর সঙ্গে সংযোগস্থলে ধসে পড়েছে এপ্রোচের কিছুটা অংশ।
এতে ক্ষুব্দ হয়ে উঠেন এলাকার বাসিন্দারা। সেতু তৈরি হয়ে যাওয়ার পর ওই এলাকায় বন্ধ হয়ে পড়েছে ফেরি। স্থানীয়রা নদী পারাপার করেন সেতু দিয়েই। এদিন এপ্রোচ ভেঙ্গে পড়ায় তাদের বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হয়। সেতুর পাশের পায়ে হেঁটে চলাচলের জন্য নির্ধারিত অংশ দিয়ে পারাপার করতে থাকে কিছু দ্বিচক্র যান ও অটো। তবে আটকা পড়ে যায় মাঝারি মাপের যানবাহন।
এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন, এপ্রোচের কাজ হয়েছে খুবই নিম্নমানের। তাই দুদিনের বৃষ্টিতেই ধসে পড়েছে। শুধু সেতুর সঙ্গে সংযোগকারী অংশই নয়, অ্যাপ্রোচের অন্যান্য অংশেও কিছু কিছু স্থানে মাটি ধসে যেতে দেখা গেছে।
যদিও পূর্ত বিভাগের এক সূত্র কাজ নিম্নমানের হয়েছে বলে মানতে রাজি হননি। তার কথায়, এপ্রোচ তৈরি হলেও মাটি পুরোপুরি “সেটিং”-এর জন্য কিছুটা সময়ের প্রয়োজন। কিন্তু এর আগেই সেতু দিয়ে ভারি যানবাহন চলাচল শুরু হওয়ায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
পূর্ত বিভাগের সূত্রটি এভাবে দাবি করলেও, অ্যাপ্রোচের কিছু কিছু অংশে মাটি ধসে যাওয়া ছাড়াও পিচ করা অংশও ফাটতে শুরু করেছে। এলাকাবাসীর বক্তব্য, এসবই দেখিয়ে দিচ্ছে আসলে কাজের নামে কি হয়েছে।
এদিকে বৃষ্টির দরুন বৃহস্পতিবারও শিলচরবাসীর জল যন্ত্রণা অব্যাহত রয়েছে। গত দুদিনের পর এদিনও জমা জলে হাবুডুবু খেতে হয়েছে শিলচর শহরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের।
জল সম্পদ বিভাগের সূত্রে জানা গেছে বুধবার সকাল আটটা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল আটটা পর্যন্ত শিলচরে বৃষ্টি হয়েছে ১৩১’২০ মিলিমিটার। এই পরিমাণ বৃষ্টির দরুন সকালে দেখা যায়, হাইলাকান্দি রোড,সোনাই রোড, লিঙ্ক রোড, ন্যাশনাল হাইওয়ে ইত্যাদি এলাকা থৈ থৈ করছে জমা জলে। অম্বিকা পট্টি চার্চ রোডের কিছু অংশেও দেখা যায় রাস্তার উপর দিয়ে বইছে জল। কিছু কিছু এলাকায় তো রাত পর্যন্ত বহাল থাকে এই জমা জলের যন্ত্রণা।
সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন না হলেও কিছুদিন ধরেই শুরু হয়ে যায় যান চলাচল। ছোট ছোট যানবাহনের পাশাপাশি অনেক সময় ভারি মালবাহী গাড়িও চলাচল করে থাকে। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার সকালে দেখা যায় শিলচরের দিকে ঠিক সেতুর সঙ্গে সংযোগস্থলে ধসে পড়েছে এপ্রোচের কিছুটা অংশ।
এতে ক্ষুব্দ হয়ে উঠেন এলাকার বাসিন্দারা। সেতু তৈরি হয়ে যাওয়ার পর ওই এলাকায় বন্ধ হয়ে পড়েছে ফেরি। স্থানীয়রা নদী পারাপার করেন সেতু দিয়েই। এদিন এপ্রোচ ভেঙ্গে পড়ায় তাদের বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হয়। সেতুর পাশের পায়ে হেঁটে চলাচলের জন্য নির্ধারিত অংশ দিয়ে পারাপার করতে থাকে কিছু দ্বিচক্র যান ও অটো। তবে আটকা পড়ে যায় মাঝারি মাপের যানবাহন।
এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন, এপ্রোচের কাজ হয়েছে খুবই নিম্নমানের। তাই দুদিনের বৃষ্টিতেই ধসে পড়েছে। শুধু সেতুর সঙ্গে সংযোগকারী অংশই নয়, অ্যাপ্রোচের অন্যান্য অংশেও কিছু কিছু স্থানে মাটি ধসে যেতে দেখা গেছে।
যদিও পূর্ত বিভাগের এক সূত্র কাজ নিম্নমানের হয়েছে বলে মানতে রাজি হননি। তার কথায়, এপ্রোচ তৈরি হলেও মাটি পুরোপুরি “সেটিং”-এর জন্য কিছুটা সময়ের প্রয়োজন। কিন্তু এর আগেই সেতু দিয়ে ভারি যানবাহন চলাচল শুরু হওয়ায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
পূর্ত বিভাগের সূত্রটি এভাবে দাবি করলেও, অ্যাপ্রোচের কিছু কিছু অংশে মাটি ধসে যাওয়া ছাড়াও পিচ করা অংশও ফাটতে শুরু করেছে। এলাকাবাসীর বক্তব্য, এসবই দেখিয়ে দিচ্ছে আসলে কাজের নামে কি হয়েছে।
এদিকে বৃষ্টির দরুন বৃহস্পতিবারও শিলচরবাসীর জল যন্ত্রণা অব্যাহত রয়েছে। গত দুদিনের পর এদিনও জমা জলে হাবুডুবু খেতে হয়েছে শিলচর শহরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের।
জল সম্পদ বিভাগের সূত্রে জানা গেছে বুধবার সকাল আটটা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল আটটা পর্যন্ত শিলচরে বৃষ্টি হয়েছে ১৩১’২০ মিলিমিটার। এই পরিমাণ বৃষ্টির দরুন সকালে দেখা যায়, হাইলাকান্দি রোড,সোনাই রোড, লিঙ্ক রোড, ন্যাশনাল হাইওয়ে ইত্যাদি এলাকা থৈ থৈ করছে জমা জলে। অম্বিকা পট্টি চার্চ রোডের কিছু অংশেও দেখা যায় রাস্তার উপর দিয়ে বইছে জল। কিছু কিছু এলাকায় তো রাত পর্যন্ত বহাল থাকে এই জমা জলের যন্ত্রণা।